I am vlog lover

কত খরচা করে এতো দূর থেকে আমাদের জন্য উপহার গুলো পাঠালো আমি বারণ করলাম তাও পাঠালো এতো উপহার খুব খুশি

সেই সকালে ঘুম থেকে উঠে কাজে হাত দিয়েছি কত বেলা হয়ে গেছে একটূও বসতে পারিনি এখনও পর্যন্ত

চারিদিকে সবাই ঘুরতে যাচ্ছে কতদিন কোথাও একটু ঘুরতে যেতে পারিনা বলার তো কেউ নেই তাই তোমাদের বলি

আজ দুই দুটো ভালো খবর পেলাম এতো টা আনন্দ হচ্ছে যে কি বলবো ছোট খবর তাও এতো আনন্দ যে নাচতে ইচ্ছা করছে

হঠাৎ করে ঘর থেকে বেরিয়ে ঘুরতে চলে গেলাম সেখানে গিয়ে এমন মজা পেলাম যে কোন দিন ও ভুলতে পারবো না

মাঝে মাঝে জীবনে ঝড় আসাটা দরকার ঝড় আসলে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায় জীবন থেকে অনেক কিছু শেখা যায়

প্রমাণসহ তোমাদের দেখিয়ে দিলাম দিনের বেলায় এতো জ্বালাতন করে তাহলে রাতেরবেলায় এরা কত উৎপাত করে বলোতো

চিন্তা মনে হয় আমার পিছন ছাড়বেনা একের পর এক চিন্তা এসে যাচ্ছে চিন্তা মনে হয় একজন গেলে অন্য চলে আসে

নিজেকে পরিবর্তন করতে গেলে অথের প্রয়োজন হয় আর যেই টাকাটা নিজের জন্য খরচা করবো সেইটা ছেলের জন্য করবো

যতক্ষণ নিজেদের উপরে হয় না ততক্ষণ কেউ অন্যের কষ্ট বুঝতে পারে না ওই জন্য কখনও কাউকে দেখে হাসা উচিত না

ছেলে পড়াশোনা শেষ করে হয়তো সবকিছু করবে কিন্ত মা বাবা হয়ে ওর উপরে কত কিছুর লোন চাপিয়ে দেবো বলো

কোথা থেকে যে এতো বড়ো শূয়োপোকা গায়ে এসে পরলো কি জানি সেটাকে অনেক দূরে ফেললাম কারও গায়ে যেন না ওঠে

দোকানে চশমা টা ফেরত দেওয়া তে দোকানদারের রাগ হয়েছে তবুও কিছু করার নেই আমি দেখতে তো পাচ্ছিনা কি করবো

আমার খুব খারাপ লাগে কোন মানুষের যদি কোন কিছু নষ্ট হয়ে যায় সে ও তো অনেক আশা নিয়ে জিনিস গুলো এনেছে

কিছু মানুষের প্রশ্ন আমার ভালোবাসার দাদা ভাই দিদি ভাইরা মিলে আমাদের মাথা গোজার জায়গা কিনে দিচ্ছে

অনেক কষ্ট করে এতো বছর ধরে একসাথে আছি তুই যতোই আমাদের দেখে হিংসা করবি ততোই আমরা বেশি হাসি খুশি থাকবো

সোমা দি আমাদের জন্য খাবার পাঠালো আবার সেই টা দেখে কিছু মানুষের পরাণ ফেটে যাচ্ছে চোখ কপালে উঠে যাচ্ছে

কিছু মানুষ ভিডিও করে মাসে আইফোনের ১৭যা দাম সেই টাকা ইনকাম করে আমি তো সারাবছরে কভার কেনার টাকাও পাইনা

জন্মদিন বাড়ি থেকে নাখেয়ে বাড়ি ফিরলো এতো রাতে কিরান্না করবো যা ছিল সবাই মিলে আধপেটা করে খেয়ে নিলাম

বর আর ছেলে জোর করে নিয়ে গিয়ে চশমাটা বানাতে দিয়ে আসলো খুব কষ্ট হচ্ছিল চশমাটার জন্য কেমন চশমা নিলাম

কালকের ভিডিওতে কমেন্ট গুলো দেওয়ার জন্য ইয়োলো ডলার দিয়েছিল তাও আমি কমেন্ট গুলো ডিলিট করিনি

জানিনা এদের এতো কিসের জ্বালা আমার ছেলে কে নিয়ে কমেন্ট গুলো একবার তোমরা পড়ো এরা কি সত্যিই মানুষ

হঠাৎ করে পার্সল আসাতে আমরা সবাই একটু ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম কে কোথা থেকে পাঠালো তাও আবার সরকারি পার্সল

ছেলেটা মাটির সাথে কথা বলে বাবা কি জিনিস সেই টা বোঝার আগে সব শেষ এখন এদের কিহবে বাচ্চাটার ভবিষ্যৎ কি

আমাদের মাথার উপরে দাদাভাই দিদি ভাইয়েরা আছে তাদের সাথে পরামর্শ করে ছেলে কোথায় পড়বে সিদ্ধান্ত হবে

মেয়েরা বাপের বাড়ি গেলে মা কত কিছু ব্যাগে ভরে দেয় সেই কপাল কোনদিন আমাদের হয়নি।মাসি ব্যাগে ভরে দিল

এতোবড়ো হয়েছি এই প্রথম মাসিরবাড়ি একবেলা থাকতে গেলাম চারিদিকে এতোশান্ত পরিবেশ মনে হচ্ছে এইখানে থাকি

শেখার কোন বয়স হয়না যেকোন বয়সে শেখা যায় ছোটবড়ো সবাই সবার কাছথেকে শিখতে পারে এতে লজ্জার তো কিছুনেই

চোখ মুখ ফোটা ভালো তবে সময়ের আগে ফুটে গেলে সেইটা কি ভালো আমার ছেলে বোকা বোকায় থাক চালাকের দরকার নেই

এই কদিনের শরীর খারাপে বরের মুখটা শুকিয়ে কি অবস্থা হয়েছে।না পারছে সাইকেল চালাতে না পারছে কাজ করতে