Anima 's simple life
আমি এই সুন্দর youtube channel এর একজন সদস্য হয়ে উঠতে চাই। আমার একটি সুন্দর পরিবার রয়েছে, সেখানে আছে আমার বড় মেয়ে, তারপর twins baby - Diya, Diyan. আর আছে আমার husband এবং বাবা । আমার খুব ইচ্ছে আপনাদের সবার ভালোবাসা যেন আমার ছেলে মেয়ে গুলো পায়, আপনারা ওদের কে আশির্বাদ করবেন ,ওরা যেন ভালো মানুষ হতে পারে।
নবান্ন পূজো করতে গিয়ে আমার পাপার পায়ে ঘন্টা পড়ে নখটা কালো হয়ে গেল।
নদীর ভালো মাছ পেয়েছি আজকে, বিকেলে নার্সারিতে গিয়ে হলুদ পদ্ম দেখলাম।
দুর্গাপুর থেকে মামা,মামী বেড়াতে এসেছিলেন, দুদিন খুব ভালো কাটলো।
দাদু, দিদার ভালোবাসার কোন তুলনা হয় না। মামমামের স্কুলের এক্সিবিশন।
বাড়ির কচু দিয়ে চিংড়ি মাছ, এভাবে রান্না করলে ভীষণ ভালো লাগে খেতে।
বাবার আজকে নতুন গাড়ি এসেছে।
উমার জন্মদিনে এসেছি সবাই মিলে।@probaseghorkonna2712
সাইকেল, মোটরসাইকেল সব ধোঁয়া মোছা করে পূজো দিয়ে বাজার করে এসে দেখি,মা কত কিছু নিয়ে এসেছে।
গোডাউনের সব শেষ হয়ে গেল, ভয়ঙ্কর আগুনে পুড়ে।
মায়ের মৃত্যু বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলী।
অনেক কষ্ট করে বড় করছি ওদের। ঘরোয়া ভাবে একটু আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা।
দশ ভাইবোন থাকতে,আজ আমি একা ফোঁটা দিলাম।,
গার্সির দিন ,কত রকমের নিয়ম আছে আমাদের। পাড়ার সবাই আনন্দ করে সব পাতা বাটলাম।
কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোতে, কলা বউ সাজিয়ে,ভোগ রান্না করে সবাই মিলে পূজো করছি।
বাবার বাড়ি থেকে, নিজের বাড়িতে এসে মাকে বিজয়ার মিষ্টি মুখ করাতে গেলাম।
সপ্তমীতে ঘুম থেকে উঠে মাছ ধরা দেখতে এসেছি গঙ্গায়, রাত্রে এসেছি মেলায়।
সকাল থেকে অনেক বাধা কাটিয়ে শেষ পর্যন্ত প্রসাদ বিতরণের পর আমরা অঞ্জলি দিলাম।
মামীকে রেখে, আমরা সবাই মিলে যাচ্ছি নিমন্ত্রণ বাড়িতে।
বাড়ি থেকে আসার সময় আমার ঠাম্মা এখন ও কান্না করে।
বাবার বাড়িতে এলে ছেলে মেয়ের দায়িত্ব মাসিদের ওপর পড়ে। বাবার চোখ খোলা হলো আজকে।
বাবার চোখের অপারেশনের জন্য রানাঘাট নিয়ে যাচ্ছি।
ঠাকুরমার শরীর খারাপ শুনে আজি যাচ্ছি ঠাকুমাকে দেখতে বাবার বাড়ি।
আড়,কাজলী, পাবদা মাছ রেখে আমরা যাচ্ছি সাধের নিমন্ত্রণ খেতে। বিকেলে রিয়ার জন্য খুব আনন্দ হল।
সাড়ে তিন ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে মায়ের পূজো দিলাম।
ঘ্যাটকোল পাতা,আড় মাছ রান্না করতে করতে জগন্নাথ এসেছে বাড়িতে। বৃষ্টির জন্য মেলাটা ভালো ঘোরা হল না।
ছাদের সুইমিং পুলে বিকেল বেলা ঘুরতে গিয়ে সবাই স্নান করে নিলো, বাড়িতে আজকে কত রকমের দই মিষ্টি এসেছে।
আনন্দ নগর, মামা বাড়িতে এবারের ষষ্ঠীর দিন টা অন্যরকম।
ছাদ ঢালাই বাড়িতে অনেক লোকজন, পুজো দেওয়া,সবার জন্য একা হাতে সবকিছু রান্নাবান্না করলাম।
কৃষ্ণনগর জুডিও, ও High Street এ ঘুরে ঘুরে shopping.
আমাদের কে নিতে এসেছে, আজ বহু বছর পর সেই বাড়িতে আবার ফিরে এলাম।