Indian vlogger piu
Daily vlogger🤞
বেশ ভালই মজার হয়েছে, রান্না করতে না পারলে আছেই তো নিরামিষ সরাক হোটেল
রঘুনাথপুরে একটা জায়গা যার নাম পশ্চিম পল্লী এত বিশাল এরিয়া যে নেমন্তন্ন করা শেষ আর হয় না
আমার বর সারাদিন এত ঝগড়া করে আমার সাথে আর বাঁচা যাচ্ছে না এই ঘরটায়
মাঠ থেকে বাড়ি ফেরার পথে দেখো আমি কত কিছু কেনাকাটা করলাম
আমার ছোট ছেলের স্কুল থেকে ক্যাম্প ছিল পানাগরে সেখানে যাবে বলে , আমার ছেলের খাবারের কত বড় লিস্ট
রেগুলার এক্সারসাইজ করলে এটা তো সত্যি যে একটা বয়সে পর কিন্তু তফাৎটা বোঝা যায় ।
একটা সময় ছিল যখন ইডলি খেতে মোটেই ভালো লাগত না খেতাম শুধু সাম্বার বরা আর খেতাম প্রচুর তেলেভাজা খাবার
শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের ১৩৮ তম জন্ম দিবস পালিত হবে তাই বেরোগ্রামে সবাই আমরা নিমন্তন্ন করতে।
বড় ছেলে তো রান্না করেই এখন ছোট ছেলেও দেখো স্যান্ডউইচ বানাতে শিখে গেছে আমার আর কি চিন্তা
আর পারা গেল না পাবলিককে নিয়ে কেকের উপর ডিম চিকেন মাটন বলো কি অবস্থা😄😄
শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের ১৩৮ তম জন্ম উৎসব এর সূচনা খুটি পুজো আমাদের রঘুনাথপুরে
দুই ছেলে নিয়ে চলে এসেছি রামকানালী শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আশ্রমে
রোজগার মেয়ে রাও করে কিন্তু রোজগার করে ও মেয়েরা যেভাবে সংসারটা সামলে রাখে পুরুষ রা পারে না।
এই ভদ্রলোক যে সারাদিন আজে বাজে খাবার খায় এতটুকু এক্সারসাইজ করে না সে নাকি ম্যারাথন এ গিয়েছিলো😄😄
মায়ের বাড়ি থেকে যখন ঘরে আসি তখন একটু হলেও মা-বাবার জন্য মন খারাপ হয়ে যায়। কি মেয়েদের জীবন
আমার দুই ছেলের যত চাওয়া পাওয়া যত আবদার তার মামাবাড়িতে দাদুর কাছে দিদির কাছে আর তার মামার কাছে
একটা সময় যখন খেতে চাইতাম আমি নাকি রাক্ষসের মত খাই আর এখন আবার আমি যদি একটু খাই আমার বরের কি আনন্দ
গ্রুপে গল্প করে সময় নষ্ট করে লাভ নেই সেই সময়টা এক ঘন্টা নিজেকে দিতে হবে এক্সারসাইজ করতে হবে
নিজের এই 35 তম জন্মদিনে নিজের জন্য রান্না করে নিজেকে হ্যাপি বার্থডে টু মি বললাম।
বছরে এই দিনটার জন্য আমি অপেক্ষায় থাকি। আজ আমার জন্মদিন
যদি একটা হেলদি লাইফ স্টাইল থাকে আমার মনে হয় অনেকটাই রোগ ব্যাধি থেকে বাঁচা যায়
হ্যাঁ আমি ভাবতাম যে জীবনে কিছু করব তবে এইভাবে কেক এর business করবো নিজে কেক বানাবো কখনো ভাবি নি
আমার বর কেন আমাকে অন্যদের সাথে কম্পেয়ার করে আমার তো নিজস্ব একটা পরিচয় আছে
মা বেটা মিলে বেরিয়ে পড়লাম 15 কিলোমিটার দূরে কেক ডেলিভারি করতে।
জন্ম মাসে আমার জন্য এত বড় বস্তায় করে গিফট কে পাঠালো
যেখানে সাঁতেরো কেজি ওজন কমানো হয়েছে সেখানে আড়াই কেজি ওজন কমানোটা এমন কোন বিশাল বড় ব্যাপার নয়
কালীপুজোর আগে এটাও বাচ্চাদের খুব মজার যে diwali ঘর বানাবে নিজের হাতে।
গুড় পিঠা খেতে তো খুবই ভালো লাগে কিন্তু বানাতে পারি না
একটা কেক বানাতে গেলেও দেখো কত কিছু জিনিসের প্রয়োজন হয় তবে গিয়ে একটা সুন্দর কেক তৈরি হয়
পরিস্থিতি মানুষকে সব শেখায় সে তো আমিও মায়ের বাড়িতে কখনো এক গ্লাস জল গড়িয়ে খাইনি।