Tina's vlog
hii আমি টিনা আমাদের পরিবারে সবাই কে অনেক অনেক স্বাগত জানাচ্ছি,plz subscribe my channel
আমি যে চা টা খেয়েছি সেটা বরকে জোর করে খাইয়ে দিলাম। শীতের স্পেশাল চিকেন রান্না করলাম আজ।
যখন আমি এই জিনিসটা পারতাম না তখন কেউ শিখিয়ে দেয়নি। এখন বর আমাকে শিখিয়ে দিচ্ছে 🤗
পুজোতে যে শাড়ি টা দিয়েছিলাম শাশুড়িরেকে সেটা ফেরত দিয়ে গেল কেন।
ভোরবেলা উঠে সব কাজ কমপ্লিট করে ৭টার মধ্যে ছেলেকে স্কুলে পৌঁছে দিই যে ভাবে। বর এটা খেয়ে খুশি হয়েগেল 😍
বরের কাছ থেকে আজ আমার অধিকারটা আমি ছিনিয়ে নিতে পেরেছি. এর মধ্যে যে কি শান্তি সেটা একটা মেয়ে বুঝবে.
আমার মত এই ভুলগুলো তোমরা কেউ করোনা. বর এই জিনিসটা এনে আমাকে জ্বালায় ফেলে দিয়েছে.
সংসার করাটা একটা যুদ্ধের থেকে কম কিছু না। সন্ধ্যেবেলায় বর এটা কথাই নিয়ে এলো।
রক্ত জল করা টাকায় জিনিস কিনে সেটা আর নষ্ট করতে ইচ্ছে করে।সংসারের মায়ায় বেশি করে জড়িয়ে যাচ্ছি।
সকাল সকাল উঠেও ছেলেকে স্কুলে নিয়ে যেতে পারলাম না কেন।শীতের প্রথম পিঠে ছেলের আবদারে তৈরি করলাম
ছেলেকে সকাল থেকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না😥মনের মধ্যে হাজারো চিন্তা।বাবা ছেলে মিলে আমাকে নেমন্তন্ন খেতেগেল
নিজেদের ঘর ছেড়ে ভাড়ার ঘরে আসতে বাধ্য হয়েছিলাম কেন 😥meesho আমার সঙ্গে scam করে দিলো
এই ইচ্ছে টা যে এতো তাড়াতাড়ি পূরণ হয়েছে যাবে কল্পনা করিনি। এই শখের জিনিস টা ভেঙে গেল।
ঘটে বুদ্ধি থাকলে কেউ ঘরজামাই থাকে?যে জিনিসটা পছন্দ করি না সেটা এই মানুষটার জন্য রান্না করতে হয়।
এইগুলো কি ঠিক করছে? সব কিছুতেই ভেজাল মেশানো হচ্ছে। এত বাজার কতদিন বসে খাব কে জানে 😇
সব সময় নিজের কথা না ভেবে একটু অন্যের কোথাও ভাবতে হয়। আমার সাথেই কেন এইরম হয়।
এবারের birthday টা বেশি স্পেশাল ছিল আমার কাছে।বর আমাকে কি সারপ্রাইস দিলো। মেলাতে কি কেনাকাটা করলাম
আজ দুপুরের ঝামেলা ছাড়া রান্না করলাম। দিনটা আমার যে গুলো দেখে শুরু হয় 🤣
বাড়িতে অনুষ্ঠান থাকলে তার আগের রাত টা বোধ হয় এরম ভাবেই কাটে।এতো লোকের রান্না একা হাতে করলাম।
গ্যাস শেষ হয়ে যাওয়াতে রাত দশটায় বাইরে থেকে খাবার আনতে হলো. এই জিনিসটা ব্যবহার করে উপকার পেয়েছি।
সপ্তমী থেকে দশমী থেকে লক্ষ্মীপূজো সব একসঙ্গে সেরে নিলাম. আমাদের বাড়িতে বিজয়ার প্রণাম যেভাবে হয়.
আজ থেকে ঠাকুর দেখা শুরু করলাম।ষষ্ঠীর সারারাত জেগে ঠাকুর দেখলাম। সিউড়ির বেস্ট প্যান্ডেল কোনটা।
আজ পঞ্চমী রাত জেগে মেহেন্দি পড়লাম। এতো ভালোবাসা আমি না খেলে খাবে না।
আজ রান্না করতে করতে বাবাকে খুব মিস করছি।এমন একটা রান্না করছি যেটা বাবা খেতে খুব ভালোবাসে।
আজ সব ফাঁকি বাজি রান্না দিয়ে চালিয়ে দিলাম। ছেলে আজ সাত সকালে স্কুলে চলে এসেছে।
সারাদিন বৃষ্টিতে ঘরে আটকে ছিলাম।সন্ধাবেলায় গেলাম পুজোর শপিং করতে। পুজোর শপিং করতে গিয়ে এ কি দেখছি
কতো ফুল হয়েছে দেখো। রবিবার স্পেশাল কি রান্নাবান্না করলাম।
রাত 2টোর সময় চুরি করে খাবার খেতে হলো। Vairal এই জিনিসটা আমিও নিয়ে নিলাম।।
বর এভাবে অপমান করলো আমার রান্না নিয়ে 😥এর প্রতিশোধ তো নেবোই। পাড়ার সবাই ঘুমিয়ে তখন আমি রান্না করলাম।
মায়ের এই জিনিসটা আমি রেখে দিয়েছি আমার কাছে।। বর আমার জন্য খাবার নিয়ে এলো কিন্তু আমি খেলাম না কেন।
সকালের টিফিনে ঘরোয়া ভাবে একটু চাওমিন বানালাম। সন্ধ্যেবেলায় ছেলেকে পড়তে বসিয়ে আমার নাজেহাল অবস্থা