Gouri Bar
এমনকি পার্কে হাঁটা বা প্রাতঃরাশ করার মতো সহজ কিছু একটি দুর্দান্ত ভিডিও ব্লগের বিষয় হতে পারে যা সহকর্মীরা দেখতে উপভোগ করবে।
পিতামাতা, নিকটাত্মীয় এবং বন্ধুদের জড়িত করুন এবং আপনার ভিডিওগুলি মজা এবং উষ্ণতায় পূর্ণ হবে৷
ভিডিও ব্লগিং আপনাকে নতুন দক্ষতা আবিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে। আপনি একটি স্কেটবোর্ড চালানো শিখতে পারেন, একটি ফ্র্যাপে তৈরি করতে পারেন, আপনি এইমাত্র পড়া একটি বই সম্পর্কে আপনার মতামত শেয়ার করতে পারেন বা নতুন শখের সাথে সবাইকে অবাক করে দিতে পারেন৷ এই ধরনের কন্টেন্ট সবসময় দেখতে আকর্ষণীয়.
আজ প্রচন্ড ঠান্ডা রোদের দেখা নেই, সঙ্গীতাকে নিয়ে মাঠে গেলাম বীচতলায় পাটাদিতে।22 December 2025
লেপচাপা দিয়ে ধানের কলা করতে দেওয়া হল।
তিনজনে মিলে বসেছি পিঠে বানাতে পিঠের থালায় চলছে ভাই বোনের করিগরী।
19 December 2025
সঙ্গীতাকে নিয়েবেরিয়েছি ধান কিনতে, হঠাৎ করে বাচ্ছাদের বায়না বিরিয়ানি।
বাচ্ছাদের নিয়ে এসেছি মাঠে পানা তুলতে, মাঠে এসে ছেলে দুটোর দুষ্টামি।
বাচ্ছাদের নিয়ে এসেছি নারশারী, দিদি আর ভাই মিলে প্ল্যান করেছে বিরিয়ানি খাবে।
গাছ থেকে টাটকা বেগুন তুলে রান্না করলাম বেগুন ভাজা, নিরামিষ সয়াবিন আর শাকভাজা।
গোপালের আজ পরীক্ষা শেষ, সারাদিন ধরে সঙ্গীতা দিল আল্পনা।
হালকা মসালা দিয়ে রান্না হল ওলকপি দিয়ে মাছের ঝোল আর সরর্ষে শাক বাটা।
কষা মাংস নিয়ে বাচ্ছারা গেল স্নান করতে, বিকেলে মাঠে গেলাম ধান আনতে।
আজকে পূজোর জোগাড় করলো গোপাল,রান্না হল নিরামিষ লাল লাল আলুরদম আর লুচি।
অনেক দিন পর বাচ্চাদের নিয়ে বেরিয়েছি ঘাটাল, বাচ্চারা ভীষণ খুশি #viralvideo
অনেক দিনপর উনুনে রান্না হলো বিকেলে বাচ্ছাদের নিয়ে গেলাম মাঠে।
আজ বাচ্চাদের নিয়ে হাতে হাতে হলো গাছ লাগানো।
পূজোর জোগার করে বাজার থেকে তাজা শবজী এনে রান্না করলাম নিরামিষ খিচুড়ি।
দুপুরে অষ্টম প্রহরে খাওয়া দাওয়া করে, সন্ধ্যায় গেলাম ড্যান্স প্রোগ্রাম দেখতে।
বিকেলে গাছে ঔষধ দিয়ে, সন্ধ্যায় এসেছি বাচ্চাদের নিয়ে যাত্রা দেখতে।
গোপালকে টিফিনে দিলাম আলুভাজা পরোটা, সন্ধ্যায় গেলাম বড়ো বাবার প্রসাদ খেতে।
মা মেয়ে দুজনে মিলে বেরিয়েছি ঝাউতলার হাটে বাজার করতে।
বাবার সাথে এসেছি ডাক্তার দেখাতে, যাওয়ার পথে গেলাম নারশারী।
আজ বেরিয়েছি রাশের মেলায় তিনজনে দারুন মজা করলাম।
পাড়ার দেওরপো কেশবের শুভ অন্নপ্রাশন, সঙ্গীতার পরীক্ষা আজ থেকে শুর।
আঠারো বছর পর এসেছি পূজো দেখতে, চেনা যায়গাও আজ অচেনা লাগছে।
সকাল থেকে চলছে রোদ বৃষ্টির খেলা, সন্ধ্যা বাচ্ছাদের নিয়ে গেলাম বন্দর ঠাকুর দেখতে।
সকাল থেকে প্রচুর বৃষ্টি, দুপুরে কষা কষা মাংসের সাথে গরম ভাত।
অনেক চেষ্টা করেও হাঁড়ি ভাঙ্গা হলো না, ছোট্ট একটা শিশু এত সুন্দর ইয়োগা করছে।
এবার যাবার পালা, কোথা দিয়ে এক মাস কেটে গেল বুঝতেই পারলাম না।
কামাল পুরের হাটে গিয়ে দরদাম করে বাজার করলাম
সঙ্গীতা দিলো তার ভাইয়েদের ফোঁটা, আমি দিলাম আমার ভাইয়েদদের ফোঁটা।