কবুতরের রানীক্ষেত রোগের চিকিৎসা | ১০০% কার্যকরী সমাধান
Автор: RSP PIGEON LOVER
Загружено: 23 янв. 2025 г.
Просмотров: 312 просмотров
কবুতরের রানীক্ষেত রোগের চিকিৎসা | ১০০% কার্যকরী সমাধান
কবুতরের রানীক্ষেত রোগের লক্ষণ ও
চিকিৎসা
কবুতরের রানীক্ষেত ভ্যাকসিন করার
নিয়ম
কবুতরের রানীক্ষেত রোগের ঔষধ
কবুতরের রানীক্ষেত রোগের লক্ষণ
কবুতরের রানীক্ষেত ভ্যাকসিন দেওয়ার
নিয়ম
কবুতরের রাজা
কবুতরের রানীক্ষেত রোগের ভ্যাকসিন
কবুতরের রানী ক্ষেতের ভ্যাকসিন
কবুতরের রাইস স্যালাইন খাওয়ানোর
নিয়ম
ranikhet vaccine
ranikhet vaccine kivabe korbo
ranikhet vaccine price
ranikhet vaccine how to use
ranikhet vaccine kaise kare
ranikhet vaccine sinhala
ranikhet vaccine for chicks
ranikhet vaccine desi murgi
ranikhet vaccine bangla
ranikhet vaccine kobutor
কবুতরের রানীক্ষেত রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা।১০০% সমাধান/Signs and treatment of pigeon's Ranikhet disease
ভিডিও তে জেভাবে বলা আছে ঠিক সেইভাবেই চিকিৎসা করার চেষ্টা করবেন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট বক্স এ কমেন্ট করে জানাবেন, অনেক খুশি হবো সাহায্য করতে পারলে। আমার চ্যানেল টি নতুন, দয়া করে সাবস্ক্রাইব করবেন। ভিডিও টি দেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
যে কোন প্রয়োজনে আমার ফেইজবুকে যোগাযোগ করতে পারেন.
যোগাযোগ : ০১৯৬২৪২০৫২০
১। ভ্যাকসিনেশনঃ
রোগ ৫% এর বেশি হলে চিকিৎসা হিসেবে ভ্যাকসিনেশন খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এরকম ক্ষেত্রে ভ্যাকসিনেশনের দিকে না যাওয়াই উত্তম। একটা বিষয় মনে রাখা দরকার যে জীবাণু যেখানে বাসা বেঁধে আছে সেইখানেই কিন্তু ভ্যাকসিন-ভাইরাস বাসা বাঁধবে অর্থাৎ বংশবিস্তার করবে। সুতরাং রোগ বেশি আকার ধারণ করলে ভ্যাকসিন কাজ করার মতো জায়গাই পাবে না।
যদি ভ্যাকসিন করতেই হয় তবে Lasota স্ট্রেইন এর ভ্যাকসিন করতে হবে। আর একটি কথা, এই রোগে যেহেতু কবুতর ঝিমায়, পানি ও খাদ্য খাওয়া কমিয়ে দেয়, তাই ভ্যাকসিন দ্বিগুন ডোজে করতে হবে। (বিঃদ্রঃ ৪০ দিন বয়স এর নিচের কবুতরকে ভেক্সিন আর এন্টিবায়োটিক দেয়া যাবেনা।)
ভ্যাকসিন প্রয়োগ করলে কোন জীবানুনাশক দিয়ে স্প্রে করা যাবে না। তাতে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা কমে যেতে পারে। ভ্যাকসিন প্রয়োগের ৩ দিন পর আবার স্প্রে করা যাবে।
৩। এন্টিবায়োটিকঃ
যেহেতু এটি ভাইরাস জনিত রোগ, তাই সেকেন্ডারি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন প্রতিরোধ করতে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হয়। এক্ষেত্রে বহুল প্রচলিত এন্টিাবায়োটিক হলো সিপ্রোফ্লক্সাসিন ব্যবহারের কারন এটি খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং এর বায়োলজিক্যাল হাফ লাইফও যথেষ্ট। ডোজ ১মিলি/২লিঃ পানিতে, আবশ্য আমরা ১মিলি/লিঃ পানিতে প্রয়োগ করার পরামর্শই বেশি দিয়ে থাকি।
বিঃ দ্রঃ ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে থাকলে তার ৮ ঘণ্টা পর এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করুন।
৪। অন্যন্য ঔষধঃ
যেহেতু ভাইরাল ডিজিজ আর এন্টিভাইরাল কোন ঔষধ প্রয়োগ সম্ভব হচ্ছে না তাই কবুতরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাই আমার কাছে সবচেয়ে বড় এন্টিভাইরাল ড্রাগ। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এমন ঔষধ যেমন Immolyte (স্কয়ার), ১মিলি/লিঃ -এ প্রয়োগ করে বেশ ভালো ফল পাওয়া গিয়েছে। এগুলো ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা বাড়াতেও সহায়তা করে।
~-~~-~~~-~~-~
Please watch: "কিভাবে নর এবং মাদি কবুতর চিনবেন ? দেখুন সহজ সমাধান / Pigeon Plus
• কিভাবে নর এবং মাদি কবুতর চিনবেন ? দেখ...
~-~~-~~~-~~-~

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: