২৫০ বছরের পুরোনো বটগাছ!! গঙ্গার নিচ থেকে গোপন সুড়ঙ্গ!! HOWRAH BOTANICAL GARDEN!! GREAT BANIYAN TREE
Автор: MR. TRAVELBAAZ & MORE
Загружено: 2025-11-22
Просмотров: 102
১৭৮৮ সালে কর্নেল কিড এই উদ্যান প্রতিষ্ঠা করেন। ১৭৮৭ সালে বাগানের সূচনা ৩১০ একর জমি নিয়ে। পরে ৪০ একর জমি— যা কিড সাহেবের সম্পত্তি ছিল— দিয়ে দেওয়া হয় বিশপ’স কলেজকে। সে কলেজ আর নেই। সেই জমিতে এখন ভারতীয় প্রকৌশল বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠান, শিবপুর (পূর্বের বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি)। আঠারো শতকে বিশ্বের কোনও বাগান এমন বিশাল পরিধি নিয়ে জন্ম নেয়নি। এমনকি ১৮৪০ সালের আগে বিলেতের বিখ্যাত ‘কিউ গার্ডেনস’ ছিল মাত্র এগারো একর জমি নিয়ে। কলকাতার বোটানিক্যাল গার্ডেন বিশ্বের বৃহত্তম গার্ডেনের শিরোপা পরে ছিল বহু বছর ধরে। ভারতে কোম্পানির আমলে এটা দ্বিতীয় প্রাচীনতম বাগান। এর আগে ১৭৮০ সালে উইলিয়াম রক্সবার্গ— যিনি রবার্ট কিডের পর বাগানের কর্তা হন— তৎকালীন মাদ্রাজের কাছে একটা বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
উদ্যান প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ছিল বাণিজ্যিক প্রয়োজনে বিভিন্ন দেশ থেকে গাছপালা সংগ্রহ করে এনে সেগুলির পরীক্ষানিরীক্ষা।[৫] এই উদ্দেশ্যে কলকাতার অদূরে হুগলি নদীর পশ্চিম তীরে কিছু জলাজমি তক্রয় করে এই উদ্যান প্রতিষ্ঠা করা হয়। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মচারীরা এই উদ্যানটি গড়ে তুলেছিলেন বলে লোকমুখে এটি কোম্পানির বাগান নামে পরিচিত লাভ করে।[৩] জোসেফ ডালটন হুকার এই উদ্যানটি সম্পর্কে লেখেন-
Amongst its greatest triumphs may be considered the introduction of the tea-plant from China ... the establishment of the tea-trade in the Himalaya and Assam is almost entirely the work of the superintendents of the gardens of Calcutta and Seharunpore (Saharanpur).[৬]
রবার্ট কিড ১৭৮৭ সাল থেকে ১৭৯৩ সাল পর্যন্ত বোটানিক্যাল গার্ডেনের সাম্মানিক সুপারিন্টেনডেন্ট ছিলেন। ১৭৯৩ সালে উদ্ভিদবিদ উইলিয়াম রক্সবার্গ উদ্যানের সুপারিনটেনডেন্ট হলে, উদ্যানের নীতিপ্রণয়নে একটি বড়োসড়ো পরিবর্তন আনা হয়। রক্সবার্গ সমগ্র ভারতবর্ষ থেকে নানা প্রজাতির গাছ কিনে এনে এই উদ্যানে একটি বড়ো হার্বেরিয়াম গড়ে তোলেন।[৭] হুকার উদ্যানের প্রথম কুড়ি বছরের ইতিহাস, বিশেষত যে সময় নাথানিয়েল ওয়ালিচ এর সুপারিন্টেনডেন্ট ছিলেন, সেই সময়টি সম্পর্কে লিখেছেন,
... contributed more useful and ornamental tropical plants to the public and private gardens of the world than any other establishment before or since. ... I here allude to the great Indian herbarium, chiefly formed by the staff of the Botanic Gardens under the direction of Dr. Wallich, and distributed in 1829 to the principal museums of Europe.[৮]
২,৫০০,০০০ শুষ্ক গাছের এই সংগ্রহ বর্তমানে বোটানিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার অধীনে সেন্ট্রাল ন্যাশানাল হার্বেরিয়াম নামে পরিচিত।
মূল উদ্যানটির আয়তন ছিল ৩০০ একর। প্রতিষ্ঠার অল্পকাল পরে ২৭ একর জমি একটি খ্রিষ্টান কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য দান করা হয়। এই কলেজটিই বর্তমানে বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি নামে পরিচিত।[৩] ঊনবিংশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডের রানি ভিক্টোরিয়া এই উদ্যানটি সম্পর্কে আগ্রহী ছিলেন বলে জানা যায়। সেই সময় এই উদ্যানের নাম ছিল রয়্যাল ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। স্বাধীনতার পর ১৯৬৩ সালে এই উদ্যানের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। ২০০৯ সালের ২৫ জুন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর জন্মসার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে তার নামানুসারে এই উদ্যানের নামকরণ করা হয় আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু বোটানিক্যাল গার্ডেন।
স্বাধীনতার পর বোটানিক্যাল গার্ডেন ভারত সরকারের পরিবেশ ও বন মন্ত্রকের অধীনে বোটানিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া কর্তৃক পরিচালিত হয়ে আসছে। ১৫ সদস্যের একটি পরিচালক পর্ষদ নিয়মিত উদ্যানের কাজকর্ম দেখাশোনা করছেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একাধিক প্রতিনিধিও নিয়মিতভাবে প্রশাসনিক সভায় যোগ দিয়ে থাকেন। বর্তমানে উদ্ভিদ গবেষক সহ প্রায় ৪০০ কর্মী চাকরিসূত্রে এই উদ্যানের সঙ্গে যুক্ত।[৩]
#trending #botanicalgardenhowrah #garden #vlog
ABOUT ME- হ্যালো, আমি MR.TRAVELBAAZ. ভার্চুয়ালি এবং স্বশরীরে আপনাদের ঘুরে দেখাবো গোটা দুনিয়া। জানবো পৃথিবীর বুকে ঘটে চলা অদ্ভুত ও নিত্য নতুন ঘটনা সম্পর্কে। আর এই যাত্রা পথে আপনাদের ভালোবাসা একান্ত কাম্য। 🥺🥺😥😥😥😥🙏🙏🙏🙏
🚫🚫 SUBSCRIBE করে আমার ঋনের বোঝা বাড়িয়ে তুলুন; আর কোনো একসময় অসহায় মানুষদের সাহায্য করে তা যেনো হালকা করতে পারি।
✅️✅️ আপনাদের ভালোবাসা কে সঙ্গী করে; একদিন ঠিকই আমি আমার লক্ষ্যে পৌঁছে যাবো। ।
FOLLOW ME ON INSTAGRAM- https://www.instagram.com/mr.travelba...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: