sylhet tour | jaflong | Ratargul | Agun pahar | vola gonj | sada pathor | জাফলং|রাতারগুল |gasfileld
Автор: sayed amin
Загружено: 2024-07-26
Просмотров: 560
(sylhet tour)
সিলেট বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর অঞ্চল। এখানে ভ্রমণকারীদের জন্য অনেক দর্শনীয় স্থান ও আকর্ষণ রয়েছে। সিলেটে একটি স্মরণীয় ভ্রমণের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থানের বিবরণ:
১. জাফলং jaflong
জাফলং সিলেটের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। এখানকার পাথুরে নদী, সবুজ পাহাড় ও চা বাগান পর্যটকদের মুগ্ধ করে। জাফলংয়ের পাথর সংগ্রহ ও নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।
২. রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট(Ratargul)
এটি বাংলাদেশের একমাত্র মিঠাপানির সোয়াম্প ফরেস্ট। বর্ষাকালে এখানে ভ্রমণ সবচেয়ে আকর্ষণীয় হয়, কারণ তখন গাছপালা পানিতে ডুবে থাকে। নৌকায় চড়ে বনের ভেতর দিয়ে ভ্রমণ করা যায়।
৩. লালাখাল
লালাখালের জল রঙিন, বিশেষত নীল রঙের জল পর্যটকদের আকর্ষণ করে। নৌকা ভ্রমণ করে এই সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করা যায়।
৪. মাধবকুন্ড জলপ্রপাত
এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জলপ্রপাত। এর আশেপাশে সবুজ পাহাড় ও চা বাগান রয়েছে, যা প্রকৃতি প্রেমীদের জন্য একটি আদর্শ স্থান।
৫. বিছানাকান্দি
এটি একটি পাথুরে নদী যেখানে পাহাড়ের পাদদেশে পানির সাথে মিলিত হয়। বিশেষ করে বর্ষাকালে এখানে ভ্রমণ করতে সবচেয়ে ভালো সময়।
৬. তামাবিল
তামাবিল বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে অবস্থিত এবং এখান থেকে শিলংয়ের পাহাড় দেখা যায়। তামাবিলে থাকার জায়গাও আছে, যা পর্যটকদের জন্য খুবই সুবিধাজনক।
৭. হাওর অঞ্চল
সিলেটের হাওর অঞ্চলও খুব সুন্দর। বর্ষাকালে এই হাওর অঞ্চল পানিতে ডুবে যায়, যা নৌকায় চড়ে দেখার জন্য খুবই মনোরম।
ভ্রমণের সময়:
সিলেট ভ্রমণের জন্য বর্ষাকাল (জুন থেকে সেপ্টেম্বর) বিশেষ উপযুক্ত, কারণ তখন নদী, সোয়াম্প ফরেস্ট এবং জলপ্রপাতগুলো পুরোপুরি প্রাণবন্ত থাকে। তবে শীতকালেও (নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি) সিলেটের চা বাগান ও পাহাড়ের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।
ভ্রমণ করার সময় কিছু টিপস:
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষা করুন এবং পরিবেশ দূষণ করবেন না।
স্থানীয় খাদ্য ও পানীয় চেখে দেখুন, যেমন সাতকরা ভর্তা, চা, এবং অন্যান্য স্থানীয় খাবার।
স্থানীয়দের সাথে ভাল আচরণ করুন এবং তাদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানুন।
পর্যাপ্ত সময় নিন প্রতিটি স্থানে ভ্রমণ করার জন্য, যাতে আপনি প্রকৃতির সৌন্দর্য পুরোপুরি উপভোগ করতে পারেন।
সিলেটের এই দর্শনীয় স্থানগুলো আপনার ভ্রমণকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে।
#sylhet tour | #jaflong_travel | #ratargul #Agun_pahar #vola_gonj #sada_pathor | |#জাফলং #রাতারগুল #jaflong
হরিপুর গ্যাসফিল্ড সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলায় অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের প্রথম আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র, যা ১৯৫৫ সালে আবিষ্কৃত হয়। হরিপুর গ্যাসফিল্ড থেকে প্রথম গ্যাস উৎপাদন শুরু হয় এবং এটি বাংলাদেশের জ্বালানি ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান।
হরিপুর গ্যাসফিল্ড সম্পর্কে কিছু তথ্য:(gasfileld)
আবিষ্কার ও উৎপাদন:
হরিপুর গ্যাসফিল্ড ১৯৫৫ সালে আবিষ্কৃত হয় এবং ১৯৫৭ সালে এখান থেকে গ্যাস উৎপাদন শুরু হয়।
এটি বাংলাদেশের প্রথম উৎপাদিত গ্যাসক্ষেত্র।
দর্শনার্থীদের জন্য ভোলাগঞ্জ:(vola gonj)
ভোলাগঞ্জ পাথর উত্তোলনের জন্যও পরিচিত। এখানে বৃহৎ পাথর উত্তোলন কার্যক্রম পরিচালিত হয়, যা পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় হতে পারে।
পাথর উত্তোলন:
ভোলাগঞ্জে বিশাল পাথরের ভাণ্ডার রয়েছে, যা স্থানীয় ও জাতীয় নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত হয়।
পর্যটকরা পাথর উত্তোলন প্রক্রিয়া দেখার সুযোগ পেতে পারেন।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য:
ভোলাগঞ্জের চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের মুগ্ধ করে। সবুজ পাহাড়, নদী ও পাথুরে এলাকা ভ্রমণকারীদের জন্য আকর্ষণীয় স্থান।
দর্শনীয় স্থান:
ভোলাগঞ্জের আশেপাশে বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে, যেমন জাফলং ও বিছানাকান্দি, যেগুলি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত।
ভ্রমণের সময়:
ভোলাগঞ্জ ভ্রমণের জন্য সারা বছরই ভালো সময়, তবে বর্ষাকালে (জুন থেকে সেপ্টেম্বর) নদী ও জলপ্রপাতগুলো আরও প্রাণবন্ত থাকে, যা ভ্রমণকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।
কিছু টিপস:
পরিবেশ রক্ষা করুন এবং পাথর উত্তোলন এলাকা থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন।
স্থানীয় খাবার ও পানীয় চেখে দেখুন।
স্থানীয়দের সাথে ভালো আচরণ করুন এবং তাদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানুন।
ভোলাগঞ্জের গ্যাসক্ষেত্র ও পাথর উত্তোলন এলাকা আপনার ভ্রমণকে সমৃদ্ধ ও স্মরণীয় করে তুলবে।
#vola_gong #jaflong #ratargul #travel #travelvlog
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: