ছাত্র জনতার উপর হামলার আসামী বানিয়ে গ্রেফতার করে বাকলিয়ায় ভূমি দখলের অভিযোগ
Автор: newsgarden24
Загружено: 2025-04-07
Просмотров: 112
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: বাকলিয়ার পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ছাত্র জনতার উপর হামলার আসামী বানিয়ে গ্রেফতার করে ভূমি দখলের অভিযোগ উঠেছে এমরান, তছকির ও জাবেদ গংয়ের বিরুদ্ধে। তারা বাকলিয়ায় সন্ত্রাসী, দখলবাজ, চাঁদাবাজির সাথে জড়িত থেকে নানা অনিয়মের মাধ্যমে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকে।
মো: তছকির ১৮ নং পূর্ব বাকলিয়া যুবলীগ এ ওয়ার্ডের ক্রীড় সম্পাদক ও পলাতক কাউন্সিলর হারুনের খালতো ভাই। তিনি নুর শাহ মাঝার রোডের মৃত কালামিয়ার পুত্র। তিনি এক বিশাল বাহিনী গড়ে তুলেছেন। তারা হলেন মোঃ এমরান (৪০), পিতা- মোঃ এয়াকুব, সাং- হাছনা বাপের বাড়ী, বড় কবরস্থান, ১৭নং ওয়ার্ড, থানা- বাকলিয়া, জেলা- চট্টগ্রাম। মোঃ জাবেদ (৪২), পিতা- বাবুল হক, সাং-কে. বি আমান আলী রোড, আলী মিয়া কন্ট্রাক্টারের বাড়ী, থানা- চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম। আকতার হোসেন (৩৫) গং (বাকলিয়া থানার সি.আর মামলা নং-৭০০/২৩ এর আসামীগণ ৭-১৪নং পর্যন্ত)। মোঃ তাজউদ্দিন (৩৮), পিতা- হাজী মোঃ ইদ্রিস, সাং- রায়ছড়া, থানা- বাঁশখালী, জেলা-চট্টগ্রাম। বর্তমানে কে.বি আমান আলী রোড, থানা- চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম। মোঃ ইব্রাহিম প্রঃ বুম ইব্রাহিম (৪২), পিতা-বাদশা মিয়া, সাং- ৬নং ওয়ার্ড, পূর্ব ষোলশহর, বড কবরস্থান, থানা- চান্দগাঁও, জেলা- চট্টগ্রাম। কিন্তু মো: তছকির বাকলিয়া ছাড়িয়ে পুরো চট্টগ্রামে দলের রাজনীতিতে হয়ে উঠেছিলেন অন্যতম প্রধান নিয়ন্ত্রক। নিজের অনুসারীদের নিয়ে গড়েন একটি শক্তিশালী ক্ষমতার কেন্দ্র। দলীয় কমিটি ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন নিয়ন্ত্রণ, উন্নয়ন কাজের বড় কমিশন আদায় এবং জমি দখলের অভিযোগও আছে তাঁর বিরুদ্ধে। গত ১৭ বছরে বেড়েছে তার বহু সম্পদ।
মো: মনজুর আলম জানান, জালিয়াতপূর্ণ নামজারী খতিয়ান আহমদুর রহমানের দানপত্র দলিলে স্বত্ব হস্তান্তরের পর একই দানপত্র দিয়া স্বত্বহীন ও বি. এস রেকর্ডহীন, প্রতারণা ও ফেরবীর মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে রেকর্ডীয় মালিক মোস্তাফিজুর রহমানের স্বত্ব কর্তন পূর্বক উক্ত জালিয়তপূর্ণ খতিয়ান সৃজন করে আকতার গংয়ের নিকট বিক্রির মাধ্যমে প্রতারণামূলক দলিল সৃজন করেন।
মো: তছকির ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের কিছুদিন পরেই ভারতে চলে যান বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। গা ঢাকা দিয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের অন্য নেতারাও। মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁদের কাউকে পাওয়া যায়নি।
মো: এমরানের মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান, মনজুর আলম কে? মনজুর আলমের কোন জায়গা নেই।
মো: আকতার হোসেন বলেন, ৩ বছর যাবৎ হয়রাণী করছে, আমাদের নিকট থেকে জায়গা ফেলে আমরা দিয়ে দেব, আমাদের সাথে বসেন। কিন্তু তারা বসতে চায় না বলে তিনি জানান।
ইব্রাহিমকে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমার কোন কাজ নেই, আমি এসব ব্যাপারে কিছুই জানি না।
অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা বাকলিয়ার এস আই মিজানকে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান, আপনি কেন ফোন দিয়েছেন, মো: মনজুর আলমকে ফোন দিতে বলেন।
ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হাত থেকে বাঁচার জন্য মো: মনজুর আলম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি, পুলিশ কমিশনার সহ স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: