কোরআনকে স্বয়ংসম্পূর্ণ কিতাব কেন বলা হলো যদি এর সাথে হাদিস ও মানতে হয়? হাদিস মানতে কি আমরা বাধ্য??
Автор: SD InfoTube
Загружено: 2021-05-09
Просмотров: 318885
Fair Use Disclaimer:
================
For Bangladeshi Contents:
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
For USA Contents:
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” Copyright Disclaimer under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
আসসালামু আলাইকুম,
সমাজের কেউ কেউ মনে করে আল্লাহর পাঠানো বার্তা অর্থাৎ কুরআন দ্বারাই পরিপূর্ণ ইসলামিক জীবনযাপন সম্ভব। এটিকে ব্যাখ্যা করার জন্য কোন হাদিসেরই নাকি কোন প্রয়োজন নেই। তারা হাদিসগুলোকে সন্দেহ করে, কারণ সেগুলো হযরত মোহাম্মদের মৃত্যুর প্রায় ৩০০ বছর পর থেকে লেখা শুরু হয়েছে। সুন্নাহ পালনকে তারা কেউ কেউ বিদয়াত বলে মনে করে, আবার কেউ শিরকের সাথেও তুলনা করে। তথ্য প্রমান হিসেবে তারা কুরআনের কিছু আয়াত উপস্থাপন করে। কারণ প্রকৃত কুরানিষ্টরা কুরআনের আয়াতের প্রেক্ষাপট, সময়, শানে নজুল, তাফসীর, পটভূমিকে শুধুমাত্র ইতিহাস হিসেবেই দেখে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা অবশ্য সুবিধাজনক হাদিসগুলো গ্রহণ করলেও অমানবিক, বর্বর, হাস্যকর, অবৈজ্ঞানিক হাদিসগুলোর বেলায় কুরানিস্টদের মত আচরন শুরু করেন। এটা নিঃসন্দেহে ভন্ডামী। এছাড়াও রাসূলের জীবনে তার নির্দেশে ঘটানো গণহত্যা, গুপ্তহত্যা, গণিমতের মাল, বিভিন্ন বর্বর আইন প্রয়োগ, শিশুবিবাহ, দাসী সম্পর্কিত বিষয়াদি এড়ানোর জন্যও অনেকে অনেক সময় সহিহ হাদিস নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। কিন্তু মনে রাখা উচিত সুন্নাহ অস্বীকারকারী ধর্মত্যাগী/ মুরতাদ/ কাফেরে পরিণত হবে এতে কোন সন্দেহ নেই।
আল্লাহ তা’আলা কুরআন শরীফে বলে দিয়েছেন-
فَاسْأَلُوا أَهْلَ الذِّكْرِ إِنْ كُنْتُمْ لا تَعْلَمُونَ
অর্থাৎ তোমরা যদি না জেনে থাক তবে আহলে যিকিরদেরকে জিজ্ঞাসা কর। (সুরা নাহল আয়াত-৪৩ )
মুফাসসিরীনে কেরাম বলেন উক্ত আয়াতে আহলে যিকির দ্বারা উদ্দেশ্য হল উলামায়ে কেরাম। আর উক্ত হুকুম হল সাধারন মানুষের জন্য। অর্থাৎ সাধারন মানুষ কোন বিষয় না জেনে থাকলে তার দায়িত্ব হল ওলামায়ে কেরামকে জিজ্ঞাসা করে তদ্বানুযায়ী আমল করা। তাদেরকে আল্লাহ তা’আলা বলেননি যে, তোমরা না জেনে থাকলে কুরআন ও হাদীস গবেষণা করে তদ্বানুযায়ী আমল করবে। অথচ আমাদের মধ্য থেকে কিছু ভাই এমন আছেন যারা নিজেরাই কুরআন-হাদীস গবেষণা করে আমল করতে চান। যদিও তিনি আলেম নন। আবার দলিল হিসাবে পেশ করেন –
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِنْ مُدَّكرٍ
অর্থ- আমি কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য তবে আছে কি কোন উপদেশ গ্রহনকরী? (সূরা কমার আয়াত -১৭)
তারা বলে কুরআন তো খুবই সহজ। যা আল্লাহ তা’আলা নিজেই বলে দিয়েছেন। কাজেই তা গবেষণা করে তদ্বানুযায়ী আমল করাতে অসুবিধা কোথায়? অথচ আয়াতের অর্থ থেকে যে কেউ অতি সহজেই বুঝতে পারবে যে, কুরআনকে সহজ করা হয়েছে উপদেশ গ্রহণের জন্য হুকুম আহকামের উপর আমল করার জন্য নয়। অর্থাৎ আল্লাহ তা’আলা কুরআন শরীফে পূর্ববর্তী উম্মতের যে ঘটনা উল্লেখ করেছেন, তাদেরকে যে নছীহত করেছেন, আল্লাহ তা’আলার হুকুম পালনার্থে তাদেরকে যে নেয়মত দান করেছেন এবং হুকুম না মানার কারনে যে আযাব দিয়েছেন তা যে কেউ খুব সহজেই অনুধাবন করতে পারবে।অপর দিকে কুরআন থেকে মাসআলা নিঃসরণ অত্যন্ত কঠিন কাজ। তা কেবল মুজতাহিদের পক্ষেই সম্ভব।নিন্মের আয়াতটিতে এদিকেই ইশারা করা হয়েছে-
إِنَّا سَنُلْقِي عَلَيْكَ قَوْلاً ثَقِيلاً
অর্থঃ অচিরেই আমি আপনার উপর কিছু ভারী কথা অবতীর্ণ করব। (সূরা মুজ্জাম্মিল, আয়াত-৫)অনুরূপভাবে হাদীস থেকে হুকুম আহকাম বের করাও অত্যন্ত কঠিন কাজ। সাধারন মানুষের জন্য তা একেবারেই অসম্ভব।
হাদিস হচ্ছে কুরআনের ব্যাখ্যা। নবী মুহাম্মদ কুরআনের আয়াত দ্বারা কী বুঝেছেন, সাহাবীদের কীভাবে কুরআনের আয়াত ব্যাখ্যা করেছেন, সেইসব না জানা থাকলে এক একজন কুরআনের আয়াতের এক এক অর্থ বের করতে পারে। শুধুমাত্র নবী মুহাম্মদ এবং তার সাহাবীগণই সঠিকভাবে বলতে পারবেন, কোন প্রেক্ষাপটে কী কারণে একটি আয়াত নাজিল হয়েছিল। সেগুলো শুধুমাত্র হাদিসেই পাওয়া সম্ভব। এছাড়া কুরআনের আয়াতের তেমন কোন অর্থই আর থাকে না।
মোটকথা আমরা সর্বপ্রকার হাদীসের উপর আমলের জন্য আদিষ্ট নই। বরং হাদীসের মধ্য থেকে যা আমাদের জন্য অনুসরনীয় (আর সেটাকেই সুন্নাত বলে) আমরা তার উপরে আমল করার জন্য আদিষ্ট।আর হাদীস থেকে সুন্নাত বের করা তার দায়িত্ব নয় যে কুরআন পর্যন্ত ছহীহ করে পড়তে পরে না, হাদীসতো অনেক দুরের কথা। বরং তা এমন বিজ্ঞ আলেমের দায়িত্ব যিনি কুরআন ও হাদীসে গভীর পান্ডিত্য রাখেন।আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বীনের সহীহ্ বুঝ দান করুন। আমিন!
For Any query, Please Contact with us:
Email: [email protected]
ফেসবুকে আপডেট থাকতে আমার পেজে জয়েন করতে পারেন।
/ sdinfotube247
#abdullah_bin_abdur_razzak #live_debate #abdullah_vs_sojol #live_debate_abdullah_vs_sajol #সজল_রোশান #আব্দুল্লাহ_বিন_আব্দুর_রাজ্জাক #Quran_and_hadeeth #sojol_roshan #abdullah_and_sojol_roshan #latest_debate #abdullah_lecture
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: