পল্লীজননী | SSC বাংলা ১ম পত্র Animated Lessons | Shikho
Автор: Shikho
Загружено: 2022-10-24
Просмотров: 115741
আজকের পর্বে আমরা পল্লীজননী কবিতাটি নিয়ে আলোচনা করবো।
ভর্তি হতে, App টি Download করো 😄
App Link: http://shikho.io/ShikhboJitbo
অথবা ক্লিক করো:
✅SSC বাংলা ১ম পত্র Animated Lessons- http://shikho.io/SSC-B1-AL
💥SSC এর জন্য অন্যান্য কোর্সসমূহ:
✅SSC General Math Animated- http://shikho.io/ssc-gm-al
✅SSC Higher Math Animated Lessons- http://shikho.io/ssc-hm-al
✅SSC ICT Animated Lesson- http://shikho.io/ssc-ict
✅SSC পদার্থবিজ্ঞান Animated Lessons- http://shikho.io/SSC-Phy-AL
✅SSC বাংলা ১ম পত্র Animated Lessons- http://shikho.io/SSC-B1-AL
✅SSC রসায়ন Animated Lessons- http://shikho.io/SSC-Chem-AL
✅SSC Science Animated Lessons Bundle- http://shikho.io/SSC-Sci-Bundle-AL
✅SSC Common Animated Lessons Bundle- http://shikho.io/SSC-Common_Bundle-AL
✅SSC ইংরেজি ২য় পত্র Animated Lessons- http://shikho.io/ssc-eng-2nd-al
আজ তোমার পাঠ্যবইয়ের ‘পল্লীজননী’ কবিতাটি নিয়ে আলোচনা করা হবে । কবিতাটি ভালোভাবে বোঝার জন্য মোট চার পর্বে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম তিনটি পর্বে কবিতার আবৃত্তি করে লাইনের ব্যাখাসহ আলোচনা হবে।
আমাদের সবার জীবনে সবচেয়ে কাছের ও সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ যে মানুষটির স্থান, তিনি হলেন মা। মা প্রত্যেক সন্তানের কাছে সবচেয়ে নিরাপদ এবং শান্তির আশ্রয়। আমরা আমাদের জীবনের সুখ, দুঃখ, অভাব অভিযোগ সবার প্রথমে আমাদের মায়েদেরই কাছেই জানাই । মা আমাদের শাসন করেন আবার আমাদের সবচেয়ে খারাপ সময় মায়ের আশ্রয় প্রত্যেক সন্তান সবার আগে পায়। সন্তান অসুস্থ হলে মায়ের যেন চিন্তার শেষ নেই। নিজের কথা চিন্তা না করেই তিনি সন্তানের সেবা করেন। পল্লীকবি জসীমউদ্দীন সন্তানের প্রতি একজন মায়ের এই চিন্তা, ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েই ‘পল্লীজননী’ কবিতাটি লিখেছেন।পল্লীজননী, পল্লী শব্দের অর্থ হলো গ্রাম আর জননী মানে তো জানোই, মা। গ্রামের একজন মায়ের সন্তানের প্রতি আবেগ, চিন্তা নিয়ে কবিতাটি লেখা। অর্থাৎ নামের মাধ্যমেই আমরা কবিতার বিষয়বস্তু নিয়ে ধারনা পেয়ে গেলাম।
আজকের পর্বে কবি পরিচিতি, পল্লীজননী কবিতার প্রথম চব্বিশ লাইনের আবৃত্তি ও ব্যাখ্যা সম্বন্ধে জানবো। চলো শুরু করি।
প্রথমে শুরু করবো কবি পরিচিত দিয়ে। পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের সম্পর্কে তোমাকে জানতে হবে কারন আলোচনার এই অংশ তোমাকে এম সি কিউ বা জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তর দিতে সাহায্য করবে।
জসীম উদ্দীন ১৯০৩ সালে ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
১৯৭৬ সালে ১৮ই মার্চ ঢাকায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
তাহলে আমরা যদি জসীমউদ্দিনের জন্ম ও মৃত্যু সাল মনে রাখতে চাই তাহলে জসী্মের কাছে তিনশত ছিয়াত্তর টাকা আছে। এই সংখ্যা দিয়ে সহজেই সাল দুটি মনে রাখতে পারো। জসীম নাম দিয়ে কবির নাম মনে থাকবে। তিনশত দিয়ে উননিশশো তিন সাল আর ছিয়াত্তর দিয়ে উননিশশো ছিয়াত্তর সাল মনে রাখবে। এভাবে ছোট খাটো উপায়ে তুমি নিজে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারো কবি সাহিত্যিকদের জন্ম-মৃত্যু সাল মনে রাখার কৌশল।
কবি জসীম উদ্দিনের তার কবিতায় গ্রাম-বাংলার মানুষের জীবনযাপন, সুখ- দুঃখ, বিরহ- মিলনের ছবি খুব সুন্দর ও সহজভাবে ফুটিয়ে তুলতেন, এজন্য তাকে পল্লীকবি বলা হয়। তাঁর বেশির ভাগ লেখার বিষয়বস্তুই ছিলো গ্রাম-বাংলার প্রকৃতি এবং সাধারন মানুষ । এমনকি তুমি তাঁর কাব্যগ্রন্থের নামগুলো দেখলেও তা আন্দাজ করতে পারবে।
ছাত্র থাকা অবস্থাতেই তার কবি প্রতিভার বিকাশ ঘটেছিলো। তিনি কিছুকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। এবং পরে সরকারের তথ্য ও প্রচার বিভাগে উচ্চপদে ছিলেন।
সাহিত্যে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি বেশ কিছু সম্মানজনক পদক ও পেয়েছেন। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় পল্লীকবি জসীম উদ্দীনকে সম্মানসূচক ডি. লিট ডিগ্রি প্রদান করে। এছাড়া তিনি একুশে পদকও লাভ করেন।
এবার চলো তার উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্ম গুলো জেনে নেই।
কবি জসীম উদ্দীনের বিখ্যাত কবিতা কবর।
এছাড়া তার কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে- নক্সী কাঁথার মাঠ, সোজনবাদিয়ার ঘাট, বালুচর, হাসু, এক পয়সার বাঁশি, মাটির কান্না, রাখালী ইত্যাদি।
একটি তথ্য জেনে রাখো, পল্লীজননী কবিতাটি কবির রাখালী কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে। এটা প্রায়ই জ্ঞানমূলক প্রশ্নে আসে।
এছাড়া তিনি ১৯৫০ সালে তিনি আমেরিকা, বাহরাইন, লন্ডন এবং আইসল্যান্ড ভ্রমণ করেছিলেন। সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছিলেন ভ্রমণ কাহিনী চলে মুসাফির। তাঁর লেখা একটি উপন্যাস বোবাকাহিনী।
তোমাদের পরীক্ষার জন্য কাব্যগ্রন্থের নামগুলো মনে রাখা বেশ প্রয়োজ ন। কিন্তু এতগুলো এক সাথে মনে রাখা বেশ কঠিন। সেজন্য একটি গল্পের মাধ্যমে কাব্যগ্রন্থগুলোর নাম মনে রাখতে চেষ্টা করি । এভাবে গল্পের মাধ্যমে মনে রাখা তোমার জন্য সহজ হবে। গল্পটি হলো- নক্সী কাঁথার মাঠ ও ঘাট পেরিয়ে হাসু রাখালীর সাথে বালুচরের উপর দিয়ে কান্না করতে করতে বাঁশি কিনতে গেল। এখানে খেয়াল করো, আন্ডারলাইন করে কাব্যগ্রন্থগুলোর নাম দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এবার চলো পল্লীজননী কবিতার আবৃত্তি ও ব্যাখ্যায় যাই। এই কবিতার আবৃত্তি ও ব্যাখ্যা আমাদের প্রতিটি প্রশ্নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ । সুতরাং মনেযোগ দিয়ে দেখো । আশা করছি এই কবিতা নিয়ে আর তোমাদের আর কোন সমস্যা থাকবে না।
আশা করি প্রয়োজনীয় শব্দ ও লাইনগুলো খাতায় তুলে নিয়েছো । আজকের পর্বের আলোচনা এখানেই শেষ হলো।
পরবর্তী পর্বে কবিতার পরের ২২ লাইনের আবৃত্তি ও ব্যাখ্যা সম্পর্কে জানবো। সে পর্যন্ত ভালো থেকো। শুভ কামনা।
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: