ঢাকা থেকে চাঁদপুর ভ্রমন।Dhaka to Chandpur Vromon।one day tour। with Dhruvo shuvo
Автор: Travel With Dhruvo
Загружено: 23 июн. 2023 г.
Просмотров: 94 просмотра
বারো ভূঁইয়াদের শাসনামলে এই অঞ্চল বিক্রমপুরের জমিদার ও কেদার রায়ের পুত্র চাঁদ রায়ের দখলে ছিল। ইতিহাসবিদ জে এম সেনগুপ্তের মতে, চাঁদ রায়ের নামানুসারে এই অঞ্চলের নাম চাঁদপুর রাখা হয়েছিল। অন্যদিকে, অন্যরা বলছেন যে এই অঞ্চলের নামটি এসেছে বাংলাদেশের চাঁদপুরের পুরিন্দাপুর মহল্লার চাঁদ ফকির থেকে। কথিত আছে, শাহ আহমেদ চাঁদ নামে একজন প্রশাসক পঞ্চদশ শতাব্দীতে দিল্লি থেকে এখানে এসে একটি নদীবন্দর স্থাপন করেন।
১৭৭৯ খ্রিস্টাব্দে, মেজর জেমস রেনেল, একজন ব্রিটিশ সার্ভেয়ার, ব্রিটিশ শাসনামলে বাংলার একটি মানচিত্র আঁকেন এবং চাঁদপুর নামে একটি অস্পষ্ট শহর অন্তর্ভুক্ত করেন। তখন চাঁদপুরের দক্ষিণে নরসিংহপুর (যা এখন তলিয়ে গেছে) নামক স্থানে অফিস-আদালত ছিল। পদ্মা ও মেঘনার সঙ্গমস্থল ছিল বর্তমান স্থান থেকে প্রায় ৬০ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে। মেঘনা নদী ভাঙার খেলায় এ এলাকা এখন বিলীন হয়ে গেছে।
ব্রিটিশ শাসনামলে প্রশাসনিক পুনর্গঠনের ফলে ১৮৭৮ সালে প্রথম চাঁদপুর মহকুমা গঠিত হয়। ১৮৯৬ সালের ১ অক্টোবর চাঁদপুর শহরকে পৌরসভা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি এটিকে চাঁদপুর জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া এই তিন নদীর মিলনস্থলটি মোলহেড নামেও পরিচিতি লাভ করেছে। তিন নদীর মোহনায় সূর্যাস্থের দৃশ্য, ছোট ছোট নৌকার ভেসে চলা, নদীর কূলে পানি আঁচড়ে পড়ার শব্দ সারাজীবন মনে রাখার জন্য যথেষ্ঠ।
রক্তধারা স্মৃতিসৌধ হলো বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলার মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে তৈরি করা একটি স্থাপনা বা স্মৃতিসৌধ। মুক্তিযুদ্ধে চাঁদপুরে অনেক স্বাধীনতাকামী গণহত্যার শিকার হন। তাদের স্মরণে ২০১১ সালে নির্মিত হয় এ স্মৃতিসৌধ। এই স্মৃতিসৌধ তিন নদীর মোহনার পাড়ে অবস্থিত।
মেঘনার চর বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলায় রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নে পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মিলনস্থলে অবস্থিত একটি পর্যটনকেন্দ্র। এটি নদীকেন্দ্রিক বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্যটন কেন্দ্র। এর চারদিকে নদী হওয়ায় কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মতো দেখায় তাই পর্যটকরা এর নাম দিয়েছেন মেঘনার চর। স্থানীয়ভাবে বালু চর, পদ্মার চর ও মেঘনার চর নামেও এর পরিচিতি রয়েছে। বেসরকারিভাবে “স্বপ্ন ট্যুরিজম” নামক প্রতিষ্ঠান এই পর্যটনকেন্দ্রটি পরিচালনা করে।
চাঁদপুর বড় স্টেশন বা তিন নদীর মোহনা থেকে মিনি কক্সবাজার যাওয়ার জন্য ট্রলার পাওয়া যায়। জনপ্রতি ভাড়া ১৫০ টাকা (যাওয়া + আসা)
ঢাকা টু চাঁদপুর লঞ্চ সময়সূচি :
সদরঘাট থেকে (সকাল ৬.৩০ - রাত ১১.৪৫)
চাঁদপুর থেকে (সকাল ৭.০০ - সন্ধ্যা ৯.০০)
নিয়মিত বিরতিতে লঞ্চ চলাচল করে থাকে।
এছাড়া ও বাস যোগে চাঁদপুর যাওয়া যায়
ঢাক থেকে সকাল ৬ টা থেকে পদ্মা এক্সপ্রেসে ৩৫০-৪৫০ টাকা
এবং এসি বাসে ঢাকা থেকে হাজিগঞ্জ আল আরাফাহ বাসে ৫০০ টাকা
সেখান থেকে চাঁদপুর ২১ কিলোমিটরা সি এন জি এবং বাসে যাওয়া যায় ভাড়া ৫০-৬০ টাকা
launch journey dhaka to chandpur at night,
launch journey from dhaka to chandpur,
dhaka to chandpur launch journey time,
chandpur tour,
dhaka to chandpur launch travel ঢাকা টু চাঁদপুর লঞ্চ ভ্রমণ।
launch journey from dhaka to chandpur,
dhaka to chandpur launch journey time,
chandpur tour by launch,
dhaka to chandpur by bus,
dhaka to chandpur by launch,
dhaka to chandpur cabin,
chandpur launch tour,
chandpur to dhaka launch,
chandpur launch journey,
dhaka to chandpur launch tour,
dhaka to chandpur day tour,
dhaka to chandpur launch journey,
dhaka to chandpur tour,
dhaka to chandpur by car,
dhaka to chandpur by train,
chandpur one day tour,
chandpur 1 day tour,
dhaka to chandpur by road,
chandpur cabin
ঢাকা চাঁদপুর লঞ্চ,
ঢাকা টু চাঁদপুর লঞ্চ,
চাঁদপুর লঞ্চ,
চাঁদপুর,
ঢাকা টু চাঁদপুর লঞ্চের কেবিন ভাড়া,
লঞ্চ ভ্রমণ,
চাঁদপুর লঞ্চঘাট
More Information
Dhaka to Coxsbazar
• ঢাকা থেকে কক্সবাজার ভ্রমন।Dhaka to Coxsbaz...
Dhaka to chilahati (Chilahati Express)
• চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেন।।ঢাকা থেকে সৈয়দপু...
Dhaka to Vellore Via Chennai
• Dhaka to Chenni,vellore CMC hospital by Ai...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: