জাপান ফুজি মাউন্টেন । Japan Fuji mountain | এক লক্ষ বছর পুরনো এই মাউন্টেন | 1000 year old mountain 

মাউন্ট ফুজি হল একটি আকর্ষণীয় আগ্নেয়গিরির শঙ্কু এবং জাপানি শিল্পের একটি ঘন ঘন বিষয় বিশেষ করে 1600 সালের পরে, যখন এডো (বর্তমানে টোকিও) রাজধানী হয়ে ওঠে এবং টোকাইডো রাস্তায় ভ্রমণ করার সময় লোকেরা পর্বতটি দেখেছিল। ঐতিহাসিক এইচ. বায়রন ইয়ারহার্টের মতে, "মধ্যযুগীয় সময়ে এটিকে শেষ পর্যন্ত জাপানিরা ভারত, চীন এবং জাপান এই তিনটি দেশের পরিচিত বিশ্বের "নম্বর এক" পর্বত হিসেবে দেখতে পায়"[16] জাপানি সাহিত্যে পর্বতটি যুগে যুগে উল্লেখ করা হয়েছে এবং এটি অনেক কবিতার বিষয়বস্তু।
চূড়াটিকে প্রাচীন কাল থেকেই পবিত্র বলে মনে করা হয়েছে এবং তাই মহিলাদের জন্য এটি নিষিদ্ধ ছিল। এটি 1872 সাল পর্যন্ত ছিল না যে জাপান সরকার একটি আদেশ জারি করেছিল (মে 4, 1872, গ্র্যান্ড কাউন্সিল অফ স্টেট এডিক্ট 98) এই বলে যে, "মন্দির ও মন্দিরের জমিতে মহিলাদের বর্জনের যে কোনও অবশিষ্ট প্রথা অবিলম্বে বাতিল করা হবে, এবং এই উদ্দেশ্যে পর্বত আরোহণ। উপাসনা, ইত্যাদির অনুমতি দেওয়া হবে।"[18] যাইহোক, তাতসু তাকায়ামা, একজন জাপানি মহিলা, 1832 সালের শরত্কালে মাউন্ট ফুজির চূড়ায় প্রথম মহিলা হয়েছিলেন।[19][20][21]
প্রাচীন সামুরাই পাহাড়ের ভিত্তিটিকে একটি দূরবর্তী প্রশিক্ষণ এলাকা হিসেবে ব্যবহার করত, বর্তমানের গোটেম্বা শহরের কাছে। শোগুন মিনামোতো নো ইয়োরিটোমো কামাকুরা যুগের প্রথম দিকে এলাকায় ইয়াবুসামে তীরন্দাজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল।
1860 সালের সেপ্টেম্বরে একজন বিদেশীর দ্বারা প্রথম আরোহনটি করেছিলেন স্যার রাদারফোর্ড অ্যালকক, যিনি 8 ঘন্টার মধ্যে পর্বতে আরোহণ করেছিলেন এবং 3 ঘন্টার মধ্যে নেমেছিলেন। পশ্চিমে পর্বত। ফটোগ্রাফার ফেলিক্স বিটো দুই বছর পর ফুজি পর্বতে আরোহণ করেন।
5 মার্চ, 1966-এ, BOAC ফ্লাইট 911, একটি বোয়িং 707, টোকিও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রস্থান করার কিছুক্ষণ পরেই মাউন্ট ফুজি গোটেম্বা নিউ ফিফথ স্টেশনের কাছে বিধ্বস্ত হয়। সমস্ত 113 যাত্রী এবং 11 জন ক্রু সদস্য এই দুর্যোগে মারা গিয়েছিলেন, যা পাহাড়ের নিচের দিকে লী ঢেউয়ের কারণে সৃষ্ট চরম পরিষ্কার-বায়ু অশান্তিকে দায়ী করা হয়েছিল। গোটেম্বা নিউ ফিফথ স্টেশন থেকে অল্প দূরে দুর্ঘটনার জন্য একটি স্মারক রয়েছে।
আজ, মাউন্ট ফুজি পর্যটন এবং পর্বত আরোহণের জন্য একটি আন্তর্জাতিক গন্তব্য। 20 শতকের গোড়ার দিকে, পপুলিস্ট শিক্ষাবিদ ফ্রেডরিক স্টারের চৌতাকুয়া তার মাউন্ট ফুজির বেশ কয়েকটি আরোহন সম্পর্কে বক্তৃতা - 1913, 1919, এবং 1923 - আমেরিকাতে ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিল। একটি সুপরিচিত জাপানি উক্তি পরামর্শ দেয় যে একজন জ্ঞানী ব্যক্তি তাদের জীবনে একবার মাউন্ট ফুজি আরোহণ করবে, কিন্তু শুধুমাত্র একজন বোকা দুইবার এটি আরোহণ করবে। এটি জাপানি সংস্কৃতিতে একটি জনপ্রিয় প্রতীক হিসেবে রয়ে গেছে, যার মধ্যে রয়েছে অসংখ্য চলচ্চিত্রের উপস্থিতি,[31] ইনফিনিটি লোগোকে অনুপ্রাণিত করা,[32] এবং এমনকি মাউন্ট ফুজি চিহ্নের সাথে ওষুধে উপস্থিত হওয়া।
সেপ্টেম্বর 2004 সালে, সামিটের স্টাফড ওয়েদার স্টেশনটি 72 বছর চালু থাকার পর বন্ধ হয়ে যায়। পর্যবেক্ষকরা টাইফুন এবং ভারী বৃষ্টি সনাক্তকারী রাডার সুইপগুলি পর্যবেক্ষণ করেছেন। 3,780 মিটার (12,402 ফুট) জাপানে সবচেয়ে উঁচু স্টেশনটি একটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় আবহাওয়া ব্যবস্থা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছিল।
মাউন্ট Mount Fuji is an attractive volcanic cone and a frequent subject of Japanese art especially after 1600, when Edo (now Tokyo) became the capital and people saw the mountain while traveling on the Tōkaidō road. According to the historian H. Byron Earhart, "in medieval times it eventually came to be seen by Japanese as the "number one" mountain of the known world of the three countries of India, China, and Japan".[16] The mountain is mentioned in Japanese literature throughout the ages and is the subject of many poems.[17]
The summit has been thought of as sacred since ancient times and was therefore forbidden to women. It was not until 1872 that the Japanese government issued an edict (May 4, 1872, Grand Council of State Edict 98) stating, "Any remaining practices of female exclusion on shrine and temple lands shall be immediately abolished, and mountain climbing for the purpose of worship, etc., shall be permitted."[18] However, Tatsu Takayama, a Japanese woman, became the first woman on record to summit Mount Fuji in the fall of 1832.[19][20][21]
Ancient samurai used the base of the mountain as a remote training area, near the present-day town of Gotemba. The shōgun Minamoto no Yoritomo held yabusame archery contests in the area in the early Kamakura period.
The first ascent by a foreigner was by Sir Rutherford Alcock in September 1860, who ascended the mountain in 8 hours and descended in 3 hours.[22]: 427  Alcock's brief narrative in The Capital of the Tycoon was the first widely disseminated description of the mountain in the West.[22]: 421–27  Lady Fanny Parkes, the wife of British ambassador Sir Harry Parkes, was the first non-Japanese woman to ascend Mount Fuji in 1867.[23] Photographer Felix Beato climbed Mount Fuji two years later.[24]
On March 5, 1966, BOAC Flight 911, a Boeing 707, broke up in flight and crashed near the Mount Fuji Gotemba New fifth station, shortly after departure from Tokyo International Airport. All 113 passengers and 11 crew members died in the disaster, which was attributed to the extreme clear-air turbulence caused by lee waves downwind of the mountain. There is a memorial for the crash a short distance down from the Gotemba New fifth station.[25]
Today, Mount Fuji ||