খুলনার রাশেদুলের ভাইরাল চুইঝাল দিয়ে খাসির হালিম।প্রতিদিন ১০০০ বাটি বিক্রি করে মজাদার হালিম আর ঘুঘনি
Автор: Walid Escapes
Загружено: 2023-02-27
Просмотров: 6933
#khulna #খুলনা #foodblogger
খুলনার চুইঝালের কথা কে না জানে! বৃহত্তর খুলনায় চুইঝাল দিয়ে রান্না গরু বা খাসির মাংস দেশজুড়ে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে।
চুকনগরের আব্বাস হোটেলতো চুইঝালের রান্না মাংস বিক্রি করে এমন নাম কুড়িয়েছে যে তার দেখাদেখি জেলার জিরো পয়েন্টসহ বিভিন্ন জায়গায় এমনকি ঢাকার কয়েকটি হোটেলেও চুইঝালের মাংস বিক্রি হচ্ছে।
কিন্তু চুইঝাল দিয়ে খাসির হালিম একমাত্র পাওয়া যায় খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার থুকড়া গ্রামে। যার একমাত্র কারিগর ঐ গ্রামের সন্তান রাশেদুল। সবাই তাকে রাশেদ নামেই ডাকে। তিনি প্রতিদিন গড়ে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকার হালিম বিক্রি করেন। তার দোকানে গেলেই দেখা যাবে লিখ আছে- ‘রাশেদের ঘুগনি অ্যান্ড খাসির নলার হালিম’। প্রতি বাটি হালিমের দাম ৬০ টাকা। তবে নলার হালিমের দাম ৮০ টাকা।
খুলনাসহ দেশের সবত্রই হোটেল গুলোতে হালিম পাওয়া গেলেও রাশেদুলের বানানো হালিমের সঙ্গে অন্য হালিমের পার্থক্য করে খুলনার বিখ্যাত চুইঝাল। অন্যান্য হালিমের মতো রাশেদুলের হালিমে সবধরনের মসলার উপাদান থাকলেও চুইঝাল এই হালিমকে অনন্য করেছে। তাছাড়া নলা বরাবরই পছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকে।রাশেদুল (৩৫) জানান যে গ্রামের স্কুলে অল্প-স্বল্প লেখাপড়া করে চাকরির পেছনে না ছুটে বা অপরের কাছে কাজের জন্য না যেয়ে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছেন। প্রথমে ছোলা ঘুগনি দিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। যা পাঁচ বছর আগের কথা। তখন তিনি ছোলা ঘুগনির মধ্যে চুইঝাল দিতেন। ফলে এই খাবারও জনপ্রিয়তা পায় এবং ব্যবসায় লাভ হতে থাকে। এখনও তিনি চুইঝালের ঘুগনি বিক্রি করেন।
এই অনুপ্রেরণায় তিনি চুইঝালের তৈরি হালিম শুরু করেন দুই বছর আগে। ইতোমধ্যে এই হালিম খেতে খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা এমনকি যশোর থেকেও আসেন ভোজন রসিকরা। বিকাল ৪টা থেকে শুরু করে রাত ৮-৯টা অবধি এই হালিমের বিক্রি চলে। প্রতিদিন মোটামুটি এক হাজার থেকে এক হাজার ২০০ বাটি হালিম বিক্রি হয়।
চুইঝালের হালিম বদলে দিয়েছে খুলনার রাশেদের জীবন
তিনি ইউএনবিকে বলেন, তার হালিমকে অন্য হালিম থেকে পার্থক্য করে চুইঝাল ও বিভিন্ন রকম মসলার সংমিশ্রণ। যেহেতু তার হালিম খেতে দূরদূরান্ত থেকে হিন্দু, মসুলমান সকলেই আসেন তাই তিনি শুধু খাসি দিয়ে হালিম তৈরি করেন।
চুইঝালের হালিম বিক্রি করে রাশেদুল এখন সচ্ছল। তার বাবার নাম আলতাফ গাজী। তিনি দিনমজুরের কাজ করতেন। রাশেদুলও শুরুতে সে কাজই করেছেন। প্রথমে ছোলা ঘুগনি দিয়ে ঘুরে দাঁড়ান এবং চুইঝালের হালিম দিয়ে সফল হওয়া। অল্প দিনের মধ্যে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়ে খুলনাসহ বৃহত্তর খুলনা জেলা ও যশোর জেলায়। তার সঙ্গে কাজ করে আরও কয়েকজন নারী-পুরুষ জীবিকা নির্বাহ করছেন।
Creator : Khan Walid Enam
For collaboration or any query:
facebook : / khan.w.enam
fb page link : / boxbanglabd
instagram : he_kwe
phone : 01672293837

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: