কারবালার জারি - শহীদ হইলো নবীজীর খান্দান l রিমা কাঙ্গালিনী Rima Kangalini Karbalar Jari

কারবালার জারি - শহীদ হইলো নবীজীর খান্দান l রিমা কাঙ্গালিনী Rima Kangalini Karbalar Jari

ভিডিওটি হবিগঞ্জ জেলার সুলতানশী গ্রাম থেকে ১০ মহররম তারিখ, ইংরেজি ৬ জুলাই, ২০২৫ ধারণ করা
হয়
শহীদ হইলো নবীজীর খান্দান - Shohid Hoilo Nobijir Khandan

Singer: Rima Kangalini (রিমা কাঙ্গালিনী)
Lyrics: Daktar Md. Akkas Ali Chisty ডাক্তার মোঃ আক্কাছ আলী, কিশোরগঞ্জ (01734104551)
Music: Ashim Bhowmik অসীম ভৌমিক
Rythm, Mix Master & Direction: Mostaque Bahar মোস্তাক বাহার
Dop : Jobayed Juwel জোবায়েদ জুয়েল
Edit & Color: Bithi Das বিথী দাস

Production: MB Gallery Production House - এমবি গ্যালারি প্রোডাকশন হাউজ।
Any Query: Cell: 01767 661288 Email: [email protected]
#কারবালার_জারি #জারিগান #rimakangalini #রিমাকাঙ্গালিনী

(লিরিক্স : Lyrics :
কোন পরালে শহীদ করলে নবীজীর খান্দান
ও এজিদার দল তোরা আবার কীসের মুসলমান
তোদের টুপি দাঁড়ি পাগড়ি ছিল ছিলনা ইমান
ও এজিদার দল তোরা আবার কীসের মুসলমান

নবীর প্রেম নাই যার অন্তরে তারে কে মুসলমান ধরে আল্লারই জাহান
ইমান থাকলে কেমনে করলে হোসেনকে কুরবান
ও এজিদার দল তোরা আবার কীসের মুসলমান

নবী আলী হাসান হোসাইন ৫ জনে হয় পাক পাঞ্জাতন হাদীসে বয়ান
পাঞ্জাতনের মহব্বত ফরজ ফরমাইছেন কুরআন
ও এজিদার দল তোরা আবার কীসের মুসলমান

কা’বা ঘরের দরজায় ধরে বলছেন নবী বারেবারে পবিত্র জবান
নূহ নবীর কিস্তির মতো আহলে বায়াত শান
ও এজিদার দল তোরা আবার কীসের মুসলমান

নবী আহলে বায়াত নিয়া মুবাহেলার মাঠে গিয়া দেয় সাক্ষী প্রমাণ
সাক্ষী দেইখা হয় মুসলমান পাদরী আর খৃস্টান
ও এজিদার দল তোরা আবার কীসের মুসলমান

আহলে বায়াত আর আল্লাহর কুরআন সমান সমান হাদীস শাখা লাইন
কারবালাতে আহলে বায়াত করিলে কুরবান
ও এজিদার দল তোরা আবার কীসের মুসলমান

পাঞ্জাতনের তরী ছাড়া পার হইবার আর নাই গোদারা হাশরের ময়দান
পাঞ্জাতন সুপারিশ বিনে নাই কেউর পরিত্রাণ
ও এজিদার দল তোরা আবার কীসের মুসলমান

ডাক্তার আক্কাস কয় হীনজন ধইরাছি পাঞ্জাতন চরণ দিয়া মনপ্রাণ
পাঞ্জাতনের চরণ তলে দিও আমায় স্থান
ও এজিদার দল তোরা আবার কীসের মুসলমান

কারবালার কাহিনী বাংলা
কারবালার যুদ্ধ ইসলামিক পঞ্জিকা অনুসারে ১০ মুহাররম ৬১ হিজরী মোতাবেক ১০ অক্টোবর ৬৮০ খ্রিষ্টাব্দ বর্তমান ইরাকের কারবালা নামক প্রান্তরে সংগঠিত হয়েছিল। এই যুদ্ধটি ইসলামের নবী মুহাম্মদ (স) এর নাতি হোসাইন ইবন আলী এর অল্প কিছু সমর্থক-আত্মীয় এবং উমাইয়া খলিফা প্রথম ইয়াজিদ, যার বৈশ্যতা স্বীকার করতে হোসাইন অস্বীকার করেন, তার বিশাল সেনাবাহিনীর মধ্যে সংগঠিত হয়। এই যুদ্ধে হোসাইন এবং তার ছয় মাস বয়সী শিশুপুত্র আলী আল-আসগর ইবন হোসেইনসহ সকল সমর্থক নিহত হয় ও নারী এবং শিশুরা বন্দি হন। মুসলমানদের মতানুসারে নিহতদের সকলে 'শহীদ' হিসেবে অভিহিত হন এবং এই যুদ্ধ শিয়া মতাবলম্বীদের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের কেন্দ্রস্থলে অবস্থান করে।