পাখির পালক(Pakhir Palok )- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর Rabindranath Tagore - Sishu Kabyagrontho
Автор: Srijoleena
Загружено: 2025-06-09
Просмотров: 862
পাখির পালক কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘শিশু’ কাব্যগ্রন্থের একটি জনপ্রিয় সরল শিশুতোষ কবিতা। কবিতাটি শিশুর আনন্দ কল্পনা ও আবেগকে কেন্দ্র করে লেখা। বড়রা ছোটোদের আবেগ ও অনুভূতিকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করি, শিশুমন আঘাতপ্রাপ্ত হয়। ছোটদের অনুভূতি ও আনন্দকে সম্মান করতে হবে। তাদের কল্পনা ও আবেগকে মূল্য দিতে হবে। শিশুর সরল মনের আবেগ ও আবিষ্কারের আনন্দ,বড়োদের অবহেলায় হারিয়ে যায়। পাখির পালক যেন শিশুটির কল্পনা ও স্বপ্নের প্রতীক যা শিশুর কাছে অমূল্য।পালকটি তার কাছে শুধুই একটি বস্তু নয় বরং স্বাধীনতার প্রতীক। যেমন পাখিরা আকাশে উড়ে বেড়ায় তেমনই শিশুর মনও মুক্ত, স্বাধীন ও সৃষ্টিশীল। বড়োদের জগতের সীমাবদ্ধতা ও সংকীর্ণতা এবং শিশুর স্বাধীন চিন্তাভাবনা ও কল্পনাপ্রবনতাকে উপেক্ষা করার দিকটা তুলে ধরেন কবি। শিশুমনের সরল আনন্দ, কল্পনা ও আবেগকে,বড়োদের অবজ্ঞা ও অবহেলা কিভাবে আহত করে সেটাই এই কবিতার মূল উপজীব্য। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনস্মৃতির পিতৃদেব পর্ব বা অধ্যায় পড়লে জানা যায় একবার কবি অনেক গুলো চকচকে পাথর তুলে এনেছিলেন,তখন তাঁর পিতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন- ‘এগুলো কোথায় পেয়েছো?’ কবি বলেছিলেন- খোয়াইয়ের ধার থেকে পেয়েছি’। বাবা তখন বলেছিলেন “আরও এনে দাও তাহলে। আমার এই পাহাড়গুলো সাজিয়ে দাও,তিন পাহাড়”।কবির পিতা কিন্তু তাকে মনোযোগ দিয়েছিলেন,তাঁর কথা গুলো মন দিয়ে শুনেছিলেন।
কবিতাটি কলাবৃত্ত ছন্দে লেখা হয়েছে ।

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: