আমাদের_জীবনে_সঙ্গীত_শিক্ষা_কেন_এতো_গুরুত্বপূর্ণ ?
Автор: HOE Education Care + HOE online Shop
Загружено: 2025-07-27
Просмотров: 2
সঙ্গীত শিক্ষা - মানে শুধু গান শেখা নয় ! এই শিক্ষায় আরও থাকে - সৃজনশীলতা, একাগ্রতা, এবং ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধি । শুদ্ধ বাংলা উচ্চারণে কথা বলা শেখা এবং সুন্দর ও সাবলিল ও শ্রুতিমধুর ভাবে কথা বলা শেখা । সঙ্গীত শিক্ষা - সম্পর্কে আরও জেনে নিন নিচের লেখাটি পড়ে •••••••••
#আমাদের_জীবনে_সঙ্গীত_শিক্ষা_কেন_এতো_গুরুত্বপূর্ণ ? #বিজ্ঞানীদের_গবেষণা_কি_বলছে ? বিস্তারিত পড়ুন .....
সঙ্গীত শিক্ষা আমাদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা শুধু আনন্দ দেয় না, একইসঙ্গে মানসিক, সামাজিক এবং জ্ঞানীয় বিকাশেও সাহায্য করে। সঙ্গীত শেখা শিশুদের সৃজনশীলতা, একাগ্রতা, এবং ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। এটি মানসিক চাপ কমাতে এবং সামগ্রিক সুস্থ জীবনযাপনেও অবদান রাখে ।
সঙ্গীত শিক্ষার গুরুত্বগুলো জেনে নিন :
সৃজনশীলতা বৃদ্ধি :
সঙ্গীত শিশুদের মধ্যে সৃজনশীলতা এবং কল্পনাশক্তি বিকাশে সাহায্য করে। গান লেখা, সুর করা, বাদ্যযন্ত্র বাজানো ইত্যাদি বিভিন্ন কার্যক্রম শিশুদের নতুন কিছু তৈরি করতে উৎসাহিত করে।
একাগ্রতা ও মনোযোগ বৃদ্ধি :
সঙ্গীত শেখার জন্য মনোযোগ এবং একাগ্রতা প্রয়োজন, যা অন্যান্য একাডেমিক কাজেও সহায়তা করে। নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে শিশুরা আরও মনোযোগী হয়ে ওঠে।
ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধি :
ভাষা শেখার ক্ষেত্রেও সঙ্গীত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ছড়া, গান, এবং ছন্দের মাধ্যমে শিশুরা শব্দ এবং ভাষার গঠন সম্পর্কে ধারণা লাভ করে, যা তাদের ভাষা শিক্ষাকে সহজ করে তোলে।
সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধি :
দলবদ্ধভাবে গান করা বা বাদ্যযন্ত্র বাজানোর মাধ্যমে শিশুরা সহযোগিতা, নেতৃত্ব এবং অন্যদের সাথে কাজ করার দক্ষতা অর্জন করে।
মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন :
সঙ্গীত মানুষের মনে শান্তি ও আনন্দ এনে দেয়। গান শোনা বা বাজানো মানসিক চাপ কমাতে এবং মনকে শান্ত রাখতে সহায়ক ।
সাংস্কৃতিক সচেতনতা :
সঙ্গীত বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে। বিভিন্ন ধরণের সঙ্গীত শোনার মাধ্যমে শিশুরা বিভিন্ন সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে শেখে।
শারীরিক বিকাশ :
বাদ্যযন্ত্র বাজানো শারীরিক সমন্বয় এবং সূক্ষ্ম পেশী আন্দোলনের বিকাশে সহায়তা করে।
উপসংহার :
সঙ্গীত শিক্ষা আমাদের জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। এটি শুধু বিনোদনের একটি মাধ্যম নয়, বরং একটি শক্তিশালী শিক্ষাগত হাতিয়ারও বটে। সঙ্গীত শিশুদের একটি সামগ্রিক বিকাশে সহায়তা করে, যা তাদের ভবিষ্যৎ জীবনে আরও সফল হতে সাহায্য করবে ।
🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟
লেখাপড়া - চাকরি বা ব্যবসার পাশাপাশি - #সঙ্গীত_শিক্ষা আপনার এবং আপনার সন্তানের জীবনকে আরও রঙিন ও আনন্দময় করে তুলবে , ফলে লেখাপড়া ও অন্যান্য সকল কাজে উৎসাহ - উদ্দীপনা ও আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং মানসিক চাপ কমবে •••• এতে আপনাদের জীবন সুখী - সমৃদ্ধ ও অভিজাত হবে ।
ছাত্র- ছাত্রী ☆ চাকরিজীবী ☆ গৃহিণী ☆ ব্যবসায়ী এবং সব বয়সী আগ্রহীগণ 🔴 ঘরে বসে সঙ্গীত গুরু ফেরদৌস স্যারের কাছে কোর্সটি শিখতে পারবেন ।
আপনি শিখতে / আপনার সন্তানকে শেখাতে ফেরদৌস স্যারকে কল করুন 🔻📲------- 01618- 61 65 98 নাম্বারে অথবা 📲 01627- 34 97 00 নাম্বারে ।
এই কোর্সে ফেরদৌস স্যার শেখাচ্ছেন •••••🔻
🔵১| শুদ্ধ সঙ্গীত
২| শাস্ত্রীয় সঙ্গীত
৩| শুদ্ধ বাংলা উচ্চারণ ও আবৃত্তি
৪| সঙ্গীতের ক্রিয়াত্মক বিভাগ
৫| তাল - লয় ও সুরের জ্ঞান
৬| বাংলা বর্ণমালার সঠিক উচ্চারণ , শব্দ চয়ন ও প্রক্ষেপণ
৭| হারমোনিয়াম বাজিয়ে নজরুল - রবীন্দ্র - লালন - আধুনিক এবং ফোক গান গাওয়াতে দক্ষ করে তোলা ।
৮| | দম বাড়ানোর কৌশল এবং কন্ঠস্বর সুরেলা ও শ্রুতিমধুর করার প্রক্রিয়া ||
৯| সুন্দর - সাবলিল ও শুদ্ধ উচ্চারণে কথা বলা শিক্ষা
#আপনি_জানলে_অবাক_হবেন ••••
🎵 সঙ্গীত শেখার মাধ্যমে কল্পনাশক্তি, সৃজনশীল চিন্তা ও অভিব্যক্তির ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
🧘♂️ নিয়মিত সঙ্গীত অনুশীলন শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরে কাজ করা, মনোযোগ ধরে রাখা ও লক্ষ্য ঠিক রেখে কাজ শেষ করতে শেখায়।
🧠 গবেষণায় দেখা গেছে, সঙ্গীত শিক্ষা - স্মৃতিশক্তি, গাণিতিক দক্ষতা ও ভাষাগত দক্ষতা উন্নত করতে পারে।
🤝 আত্মবিশ্বাস ও সামাজিক দক্ষতা বাড়াতে ,
মঞ্চে পারফর্ম করা, দলীয় সঙ্গীত চর্চা বা গ্রুপ রিহার্সালে অংশ নেওয়া শিশুর আত্মবিশ্বাস বাড়ায় ও সহযোগিতার মানসিকতা তৈরি করে।
💖 সঙ্গীত শেখা ও হারমোনিয়াম বাজানো মানসিক চাপ কমায়, মনকে শান্ত রাখে এবং আনন্দ দেয়।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
সঙ্গীত শিক্ষার গুরুত্ব : - সঙ্গীত শিক্ষা 🎼 মানুষের এসব বিষয় উন্নত করে । যেমন :
সঙ্গীত শিক্ষা 🎼 মানবিক মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে বিশেষ ভূমিকা রাখে ।
◆ লেখাপড়ায় পারদর্শীতা- মনোযোগ ও আগ্রহ বৃদ্ধি পায়।
◆ কাজে মনোযোগ এবং স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি পায় ।
◆ আত্মবিশ্বাস , সাহস এবং আত্ম-নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি পায়।
◆ মেধার বিকাশ ঘটে।
◆ উপস্থিত বুদ্ধি এবং কল্পনা শক্তি বৃদ্ধি পায়।
◆ শ্রবণ শক্তি বৃদ্ধি পায়।
⊙ শুদ্ধ বাংলা উচ্চারণে কথা বলা শেখা যায় ।
⊙ স্পষ্ট এবং নান্দনিকভাবে যেকোনো অনুষ্ঠানে বা সভায় কথা বলা কিংবা গান গাওয়ার দক্ষতা তৈরি হয় ।
∆ এছাড়াও , সঙ্গীত শিক্ষা - আথ্যাত্মিক সাধনার পরম বস্থু হিসেবে স্বীকৃত ।
🎼️ ঢাকা শহর এবং নিকটবর্তী এলাকায় বাসায় গিয়ে শেখানো হয় ।
সঙ্গীত শিক্ষা কোর্স - এর ক্লাসের সময় -
সপ্তাহে একদিন - মাসে চারদিন 🔻প্রতি ক্লাসে পরবর্তী ৬ দিনের হোম ওয়ার্ক দেয়া হবে এবং বিশেষ যত্নের সাথে পূর্ববর্তী ক্লাসের উপর পরীক্ষা নেয়া হবে যাতে প্রতিটি লেসনে শিক্ষার্থী দক্ষ হয়ে ওঠে । কোর্স এর ধারা অনুযায়ী স্বল্প সময়ে নির্দিষ্ট কোর্স- শিক্ষার্থীকে সহজ ও সাবলীলভাবে বিশেষ যত্নের সাথে শেখানো হবে ।
সঙ্গীত কোর্স শেখানোর মাসিক সম্মানী 🔻যাতায়াত খরচ + কোর্সের শিট + শিক্ষকের সম্মানী = 2000/= টাকা মাত্র ।
🔺সঙ্গীত শিক্ষা কোর্সের মেয়াদ 🔻 দুই বছর : শিক্ষার্থীদের মেধা ও দক্ষতার তারতম্য অনুযায়ী অনেকের ক্ষেত্রে সময় একটু বেশি লাগতে পারে ।।
২০১১ সাল থেকে চলমান ফেরদৌস স্যারের শিক্ষা সেবা কার্যক্রম 🌟
পাওয়ার্ড বাই 🔴 HOE education Care 🔴 প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান প্রশিক্ষক : ফেরদৌস স্যার
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: