সাপ্তাহিক আমল পেশ করা হয় সোমবার ও বৃহস্পতিবারে,সোমবারে বিশেষ কিছু আমলের মধ্য এই আমলটি খুবই পরিক্ষিত
Автор: AL QURAN
Загружено: 2024-02-18
Просмотров: 13857
সাপ্তাহিক আমল পেশ করা হয় সোমবার ও বৃহস্পতিবারে,সোমবারে বিশেষ কিছু আমলের মধ্য এই আমলটি খুবই পরিক্ষিত
সাপ্তাহিক আমল পেশ করা হয় সোমবার ও বৃহস্পতিবারে। হাদিসে এসেছে, এই দুই দিন রাসুল (সা.) রোজা রাখতেন।
আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা মতে, রাসুল (সা.) বলেন, ‘প্রতি সপ্তাহে সোমবার ও বৃহস্পতিবার (আল্লাহ তায়ালার কাছে) আমল পেশ করা হয়। তখন আল্লাহ তায়ালা তার মুমিন বান্দাদের ক্ষমা করে দেন।
ফরজ ও ওয়াজিব রোজা ছাড়া অন্যান্য রোজাকে নফল রোজা বলা হয়। নফল মানে অতিরিক্ত, ফরজ বা ওয়াজিব নয়। মূলত এই নফল রোজা দুই প্রকার। প্রথম প্রকার হলো নির্ধারিত বা রাসূলুল্লাহ (সা.) কর্তৃক পালনকৃত, এই প্রকার রোজা সুন্নত। দ্বিতীয় প্রকার হলো অনির্ধারিত, এগুলো মুস্তাহাব। এই উভয় প্রকার রোজাকে সাধারণভাবে নফল রোজা বলা হয়ে থাকে।
নফল রোজার ফজিলত :
রোজার ফজিলত সম্পর্কে হাদিস শরিফে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘প্রত্যেক বস্তুর জাকাত আছে, শরীরের জাকাত রোজা। ’ (ইবনে মাজাহ, মিশকাত)। রাসূলুল্লাহ (সা.) আরো বলেন, ‘রোজা ঢালস্বরূপ এবং জাহান্নাম থেকে বাঁচার সুদৃঢ় দুর্গ। ’ (নাসায়ি)।
হজরত ইবনে খুজাইমা ও হাকিম আবু ইমাম বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে তারা বললেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনি আমাদের কিছু আমল করার উপদেশ দান করুন। তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘রোজা অবলম্বন করো, এর সমকক্ষ কোনো আমল নেই। ’ তারা পুনরায় বললেন, আমাদের কোনো আমল বলে দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘রোজা অবলম্বন করো, এর সমতুল্য কোনো আমল নেই। ’ তারা পুনরায় একই প্রার্থনা করলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) পুনরায় একই আদেশ করলেন। (সুনানু নাসায়ি)।
হজরত মুআজ ইবনে আনাস (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন ‘যে ব্যক্তি রমজান মাস ছাড়া অন্য সময় আল্লাহ তায়ালার জন্য একটি রোজা রাখবে; দ্রুতগামী ঘোড়া ১০০ বছরে যত দূর রাস্তা অতিক্রম করতে পারে, দোজখ তার কাছ থেকে তত দূরে অবস্থান করবে। ’ (তিরমিজি ও নাসায়ি)।
হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার জন্য একটি রোজা রাখবে, আল্লাহ তায়ালা তার মুখমণ্ডল দোজখের আগুন থেকে ৭০০ বছরের রাস্তা দূরে রাখবেন। ’ (বুখারি ও মুসলিম)।
হজরত আবু দারদা (রা.) ও হজরত আবু উমামা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তায়ালার জন্য পালনকৃত একটি রোজার ফলে জাহান্নাম (ওই রোজাদার ব্যক্তি থেকে) আসমান-জমিনের দূরত্বে অবস্থান করবে। ’ (তিরমিজি ও তাবরানি)।
সোমবারের নফল রোজা :
হজরত আয়িশা (রা.) বলেন, ‘রাসূলুল্লাহ (সা.) সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। (তিরমিজি ও নাসায়ি)। সাহাবিরা জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ, আপনি সোমবার রোজা রাখেন কেন? তিনি বললেন, এই দিনে আমার জন্ম হয়েছে; তাই এই দিন রোজা রাখি। এখনো মদিনা শরিফে ব্যাপকভাবে এই আমল প্রচলিত আছে; প্রতি সোমবার মসজিদে নববীতে ইফতারের বিশেষ আয়োজন করা হয়, যা স্থানীয় জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে আয়োজন করে থাকেন।
সোমবারে বিশেষ কিছু আমলের মধ্যে এই আমলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল
কেউ যদি নির্জনে বসে এক ধ্যানে,
সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত ২১ বার,সূরা আল ইমরানের দুই আয়াত ২৩ বার পড়ে,
জীবনে কখনো টাকার অভাব হবে না, রিজিকের সকল দরজা খুলে যাবে, সকল আশা কবুল হবে, সকল বিপদ দূর হবে, আল্লাহর গায়েবি সাহায্য আসবে
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: