মাতৃ-পিতৃ ভক্তি। শ্রাদ্ধানুষ্ঠান। মহারাজ শ্রীমৎ সুখেন ব্রহ্মচারী। ১৯-০১-২০২৫

মাতৃ-পিতৃ ভক্তি মানুষের জীবনের অন্যতম পবিত্র ও মহৎ দায়িত্ব। এটি শুধুমাত্র পারিবারিক বা সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং আত্মিক উন্নতির পথও নির্দেশ করে। পিতা-মাতা আমাদের জন্মদাতা এবং জীবনের প্রথম শিক্ষক। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা ও ভক্তি প্রকাশ করা আমাদের সংস্কৃতির শাশ্বত আদর্শ।মহারাজ শ্রীমৎ সুখেন ব্রহ্মচারী ছিলেন মহান আধ্যাত্মিক সাধক, যিনি মাতৃ-পিতৃ ভক্তি ও শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করেছেন। তাঁর অমৃততুল্য বাণী এবং জীবনদর্শন আমাদের দেখিয়েছে, কীভাবে পিতা-মাতার প্রতি ভক্তি আমাদের জীবনকে আলোকিত করে তুলতে পারে। ভক্তি মানুষকে সর্বোচ্চ শৃঙ্গে পৌঁছে দেয় শ্রীমৎ সুখেন ব্রহ্মচারীর মতো মহান ব্যক্তিদের শিক্ষা আমাদের মনে করিয়ে দেয়, মাতৃ-পিতৃ ভক্তি গুরুত্ব শুধু ধর্মীয় নয়, বরং মানবিক মূল্যবোধের এক অপরিহার্য অংশ। এই আদর্শ আমাদের জীবনে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসে।মাতৃ-পিতৃ ভক্তি কেবলমাত্র একটি দায়িত্ব নয়, এটি আমাদের জীবনের অন্যতম পবিত্র সম্পদ। পিতা-মাতার প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের মাধ্যমে আমরা নিজেদের জীবনে আধ্যাত্মিক উন্নতি লাভ করি। মহারাজ শ্রীমৎ সুখেন ব্রহ্মচারীর বাণী আমাদের এই চিরন্তন সত্য স্মরণ করিয়ে দেয়। তাই আসুন, আমরা পিতা-মাতার প্রতি গভীর ভক্তি ও শ্রদ্ধা প্রদর্শনের মাধ্যমে তাঁদের আশীর্বাদে নিজেদের জীবনকে আলোকিত করি।

#মাতৃপিতৃভক্তি #শ্রাদ্ধানুষ্ঠান #সুখেনব্রহ্মচারী #আধ্যাত্মিকতা #পিতৃভক্তি #বাংলারসংস্কৃতি #কৃতজ্ঞতাপ্রকাশ #মানবিকমূল্যবোধ #ধর্মীয়আচার #পূর্বপুরুষস্মরণ