‘মুক্তিযোদ্ধা’ সংজ্ঞা নিয়ে নতুন রাজনৈতিক বিতর্ক | কারা আসল যোদ্ধা?sainiktvhd
Автор: সৈনিক টিভি HD
Загружено: 2025-06-15
Просмотров: 3456
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে লাখো মানুষের অংশগ্রহণ হলেও "মুক্তিযোদ্ধা" হিসেবে কাদের স্বীকৃতি দেওয়া হবে—তা নিয়ে শুরু থেকেই বিভ্রান্তি ও বিতর্ক রয়েছে।
১. মূল সংজ্ঞা (১৯৭২):
কেবল যাঁরা সরাসরি কোনো যুদ্ধরত বাহিনীর সদস্য ছিলেন, তাঁদেরই ‘ফ্রিডম ফাইটার’ বা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল।
সরকারি চাকরিজীবী, পেনশনভোগী ব্যক্তিরা ভাতার আওতায় আসতেন না।
২. রাজনৈতিক বিবর্তন:
২০০২ সালের বিএনপি সরকারের জামুকা আইন ৭২-এর সংজ্ঞার ভিত্তিতে চললেও দলীয় প্রভাব ছিল।
২০০৯ সালের পর আওয়ামী লীগ সরকার মুক্তিযোদ্ধার পরিধি ব্যাপক করে, ৮ ধরণের নতুন যোগ্যতা যুক্ত করে।
এতে সাংবাদিক, খেলোয়াড়, শিল্পী, চিকিৎসক, এমনকি বিদেশে অবদান রাখা পেশাজীবীদেরও "মুক্তিযোদ্ধা" হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
৩. ২০১৬ ও পরবর্তীকালে সংজ্ঞা বিস্তৃতি:
একক সংজ্ঞার বাইরে গিয়ে একজনের "অবদানমূলক ভূমিকা"কেও মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
একইসঙ্গে নির্যাতিত নারীরা (বীরাঙ্গনা), মুজিবনগর সরকারের কর্মকর্তা ও সাংস্কৃতিক কর্মীরাও অন্তর্ভুক্ত হন।
৪. রাজনৈতিক বিতর্ক ও মিস/ডিজইনফরমেশন:
বঙ্গবন্ধু, তাজউদ্দীনসহ জাতীয় নেতাদের নাম বাদ পড়ার গুজব ঘিরে তৈরি হয় তীব্র প্রতিক্রিয়া।
মূলত ‘মুক্তিযোদ্ধা’ সংজ্ঞা দলীয় বা রাজনৈতিক সুবিধার জন্য ব্যবহৃত হওয়ায় এর নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে।
#মুক্তিযোদ্ধা_সংজ্ঞা #বাংলাদেশ_রাজনীতি #আওয়ামীলীগ #বিএনপি #মুক্তিযুদ্ধ #JAMUKA #স্বাধীনতা_সংগ্রাম #SainikTVHD

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: