# বাঁকুড়ার পথে: কোরো আর শুশুনিয়া- PART-2@MEDIAMIX-EXPLORE
Автор: MEDIAMIX-EXPLORE
Загружено: 2025-09-29
Просмотров: 27
বাঁকুড়ার পথে: কোরো আর শুশুনিয়া- PART-2@MEDIAMIX-EXPLORE
কদিনের সফরের পরিকল্পনা
আপনার সুবিধার্থে একটি সম্ভাব্য একদিনের সফরের রূপরেখা দেওয়া হলো:
সকালে: কোড়ো পাহাড়ে পৌঁছান এবং পাহাড়ের শান্ত ও প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগ করুন। এখানকার পাথর এবং সবুজে ঘেরা দৃশ্য খুবই মনোরম।
দুপুরের আগে: কোড়ো পাহাড়ের দর্শন শেষে কাছেই অবস্থিত শুশুনিয়া পাহাড়ের দিকে রওনা দিন। এখানে ট্রেকিং বা পাহাড়ের চারপাশটা হেঁটে দেখতে পারেন।
দুপুরের পরে: শুশুনিয়া থেকে পোড়া পাহাড়ের গুহা দেখতে যেতে পারেন। যদি অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন, তাহলে এই স্থানটি আপনার জন্য ভালো হবে।
বিকেলে: এরপর তপোবন আশ্রম অথবা অমরকানন ঘুরে দেখতে পারেন। এটি মানসিক শান্তি এবং আরামের জন্য একটি ভালো জায়গা।
এই পরিকল্পনা অনুসরণ করে আপনি একদিনেই কোড়ো পাহাড়ের পাশাপাশি তার আশেপাশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোও ঘুরে দেখতে পারবেন।
#কোড়ো পাহাড়ে একদিনের ট্রিপে গেলে তার আশেপাশে বেশ কিছু সুন্দর জায়গা ঘুরে দেখা যেতে পারে। যেহেতু এটি বাঁকুড়া জেলায় অবস্থিত, তাই নিকটবর্তী আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে:
আশেপাশের দর্শনীয় স্থান
#শুশুনিয়া পাহাড়: কোড়ো পাহাড়ের কাছেই অবস্থিত শুশুনিয়া পাহাড় রক ক্লাইম্বিং, ট্রেকিং এবং হাইকিংয়ের জন্য বিখ্যাত। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর একটি চমৎকার পিকনিক স্পট। এখানে একটি ছোট ঝরনা ও কিছু মন্দিরও রয়েছে।
#পোড়া পাহাড় গুহা : এটি কোড়ো পাহাড়ের কাছেই একটি শান্ত ও নিরিবিলি জায়গা। এখানে একটি নতুন খুঁজে পাওয়া গুহা রয়েছে, যা অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য আকর্ষণীয় হতে পারে। পাহাড়ের চূড়া থেকে প্রাকৃতিক দৃশ্য খুব সুন্দর দেখায়।
তপোবন পাহাড় : কোড়ো পাহাড়ের কাছাকাছি অবস্থিত তপোবন পাহাড় এবং এর আশ্রম পরিদর্শনের জন্য একটি শান্ত ও আধ্যাত্মিক জায়গা।
#অমরকানন: কোড়ো পাহাড় থেকে মাত্র ৩ কিমি দূরে অবস্থিত এই জায়গাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় আকর্ষণ।
বিহারীনাথ পাহাড় : বাঁকুড়ার আরেকটি বিখ্যাত পাহাড় হলো বিহারীনাথ। এটি কোড়ো পাহাড়ের চেয়ে কিছুটা দূরে হলেও, যদি সময় থাকে তবে ঘুরে আসা যেতে পারে।
#কি ভাবে যাবেনঃ
কলকাতা থেকে বাঁকুড়া যাওয়ার কয়েকটি প্রধান উপায় হলো ট্রেন, বাস এবং ব্যক্তিগত গাড়ি। নিচে প্রতিটি মাধ্যম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো।
ট্রেনে করে
#বাঁকুড়া যাওয়ার সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায়গুলোর মধ্যে ট্রেন একটি।
#ট্রেন: হাওড়া জংশন (HWH) থেকে বাঁকুড়া (BQA) পর্যন্ত বেশ কিছু ট্রেন চলাচল করে। কিছু উল্লেখযোগ্য ট্রেন হলো:
অরণ্যক এক্সপ্রেস (12885): হাওড়া থেকে ছাড়ে সকাল ৭:৪৫ মিনিটে।
ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস (18627): হাওড়া থেকে ছাড়ে দুপুর ১২:৫০ মিনিটে।
হাওড়া-পুরুলিয়া এসএফ এক্সপ্রেস (12827): হাওড়া থেকে ছাড়ে বিকেল ৪:৫০ মিনিটে।
সময়: ট্রেনে সাধারণত ৩.৫ থেকে ৪.৫ ঘণ্টা সময় লাগে।
#বাসে করেঃ
বাঁকুড়া যাওয়ার জন্য সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের বাস পরিষেবা পাওয়া যায়।
এসবিএসটিসি (SBSTC): দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থা (SBSTC) কলকাতা ও বাঁকুড়ার মধ্যে নিয়মিত বাস চালায়।
#রুট: এসপ্ল্যানেড এবং করুণাময়ী বাস টার্মিনাল থেকে বাঁকুড়ার উদ্দেশ্যে বাস ছাড়ে।
#সময়: বাসে প্রায় ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে, যা রাস্তার পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে।
ভাড়া: বাসের ভাড়া সাধারণত ₹150 থেকে ₹400 এর মধ্যে হয়, যা বাসের ধরন (এসি/নন-এসি) অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়।
#অনলাইন বুকিং: redBus, MakeMyTrip-এর মতো ওয়েবসাইট থেকে বাসের টিকিট অগ্রিম বুক করা যায়।
#গাড়িতে করে
ব্যক্তিগত গাড়িতে বা ট্যাক্সিতে বাঁকুড়া যাওয়া বেশ আরামদায়ক হতে পারে।
দূরত্ব ও সময়: সড়কপথে কলকাতার সাথে বাঁকুড়ার দূরত্ব প্রায় ১৯০-২১৫ কিলোমিটার এবং যেতে প্রায় ৪-৫ ঘণ্টা সময় লাগে।
রাস্তা: প্রধান রুটটি হলো দিল্লি-কলকাতা হাইওয়ে (NH19) ধরে যাওয়া। রাস্তায় টোল ট্যাক্স থাকতে পারে।
ট্যাক্সি পরিষেবা: Goibibo, Uber, CabBazar-এর মতো সংস্থার মাধ্যমে কলকাতা থেকে বাঁকুড়ার জন্য ক্যাব বুক করা যায়।
কোন পথে যাবেন?
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: