শেখ হাসিনার আমলে আদানির সংগে বিদ্যুৎ চুক্তি ছিল এক বিরাট লুঠতরাজ।
Автор: বাংলা বাজার BANGLA BAZAR
Загружено: 2025-01-28
Просмотров: 59541
হল ঠিক এই সময় আমাদের দেশের বিদেশ নীতির একমাত্র লক্ষ হল আদানি আম্বানির পূঁজি কী ভাবে কতখানি বাড়ানো যায়, তাদের কে কী ভাবে বিভিন্ন বরাত পাইয়ে দেওয়া যায়। প্রধানমন্ত্রী অস্ট্রেলিয়া গেলেন, আদানি সেখানকার কয়লাখনি থেকে কয়লা উত্তোলনের বরাত পেল, শ্রী লঙ্কায় গেলেন সেখানে বন্দরের বরাত পেল, আমাদের মোদিজী ফ্রান্সে গেলেন, রাফালের বরাত পেল আম্বানিরা, আমাদের প্রধানমন্ত্রী ব্রাজিলে গেলেন, নন কনভেনশনাল এনার্জির বরাত পেল আদানি, এগুলো কী কাকতলিয়? না হতেই পারে না। যে আদানি সাম্রাজ্য চার আনা ছিল ২০১৪ এর আগে সেই আদানী সাম্রাজ্য এখন ১০০ গুণ বেড়েছে, এই বৃদ্ধি কি এমনি এমনি? আমরা তো দেখেই ছিলাম এই নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদিকে আদানির ব্যক্তিগত প্লেনে চেপে নির্বাচনী প্রচারে নামতে, এই মোদিজীকেই দেখেছিলাম আমরা নির্বাচনে জেতার পরে আদানির প্লেনে চেপেই দিল্লিতে আসতে, তিনি এখন তাঁর প্রতিদান দিচ্ছেন? দিচ্ছেন এবং এ কেবল দেওয়া নয়, দেওয়া নেওয়ার সম্পর্ক। মোদি সরকার ওনাকে ওনার সম্পদ বারাতে সাহায্য করবেন, বদলে এই ক্রোনি ক্যাপিটালিস্টরা, এই অসৎ পুঁজি পতিরা ওনাকে রাষ্ট্রক্ষমতায় রেখে দেবার জন্য যা যা করার দরকার তাই করবে। ঠিক সেটাই হয়েছিল বাংলাদেশে। ২০১৫ ৬ -৭ জুন নরেন্দ্র মোদী যাচ্ছেন বাংলাদেশে, বৈঠক হচ্ছে শেখ হাসিনার সঙ্গে, তাঁর বিভিন্ন দপ্তরের মন্ত্রী মলাদের সঙ্গে ভারতের আমলাদের কথা হচ্ছে এবং সেখানেই তোলা হচ্ছে বিদ্যুতের প্রসঙ্গ। ২০১৬ বছরের শুরুতেই শেখ হাসিনার উদ্যোগেই বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্ম সচিব উন্নয়ন শেখ ফাইজুল আমিন কে সদস্য সচিব করে ৬ সদস্যের এক কমিটি তৈরি করা হলো। ঠিক তারপর থেকে আদানিদের সব প্রস্তাব মেনে নিতে শুরু করলো বাংলাদেশ সরকার, বিদ্যুৎ বিভাগ এবং অন্যান্য মন্ত্রনালয়। ২০১৭ সালের ৫ নভেম্বার সেই চুক্তি সই হয়ে গ্যালো। কতটা অসন্মানজনক ছিল সেই চুক্তি?
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: