কেন সাব্বির হোটেলের বিরিয়ানি খেতে দূর থেকে ভিড় করেন ভোজনরসিকরা? | Best Biryani Naogaon

Explore the rich history and unmatched flavors of Sabbir Hotel & Restaurant, one of Naogaon's most iconic dining spots, known for its mouth-watering khasi biryani, tehari, and murg polao. Established in 1974 by Idris Ansari, what started as a small shop selling roti and daal has now grown into a five-story restaurant run by his son Sabbir Ansari. Over the years, this place has captured the hearts of food lovers from across Bangladesh with its unique, home-style cooking.

In this video, we dive deep into the history behind the rise of this culinary gem, starting from a humble tin-shed eatery to the famous food destination it is today. The story began when a local businessman ordered murg polao, leading to an unexpected culinary breakthrough. Today, their country chicken and white polao is so popular that people travel from far and wide to enjoy these dishes.

Join us on this Naogaon food tour as we experience the best of Sabbir Hotel, uncover its secret recipes, and talk to the locals about why they keep coming back. Whether you're a biryani lover or looking to explore traditional Bangladeshi food, this is a must-watch for you!
best hotel in naogaon,naogaon city,lowest hotel in naogaon,naogaon best hotel,low cost hotel in naogaon,naogaon,residential hotel in naogaon bd,naogaon new restaurant,beautyful naogaon,sabbir hotel naogaon,naogaon hotel,naogaon hotel review,latest bangladeshi news,sabbir hotel & restaurant,bangladeshi news,channel 24,sabbir hotel,channel 24 news,bangla news,বিরিয়ানি খেতে,নওগাঁর সাব্বীরের বিরিয়ানি,নওগাঁ সাব্বির বিরিয়ানি,food review
Sabbir Hotel Naogaon
Best Biryani in Naogaon
Naogaon famous food
Sabbir Hotel history
Local food Naogaon
Murg Polao Naogaon
Tehari Sabbir Hotel
Traditional Bangladeshi food
Naogaon food tour
Best restaurants in Naogaon
Khasi Biryani Naogaon
Famous biryani places in Bangladesh
Sabbir Hotel review
Bangladeshi traditional cuisine
দূরদূরান্ত থেকে খেতে আসেন সবাই | Sabbir Hotel Naogaon: ঐতিহ্যবাহী বিরিয়ানি ও পোলাও
সাব্বির হোটেল নওগাঁর অমৃত স্বাদের বিরিয়ানি ও তেহেরীর গল্প | Local Food Review
সাব্বির হোটেল: নওগাঁর বিখ্যাত বিরিয়ানি ও মুরগি-পোলাও | A Culinary Legacy Since 1974
নওগাঁর সাব্বির হোটেলের বিখ্যাত বিরিয়ানি ও দেশী মুরগি পোলাও | Sabbir Hotel Food Journey
স্বাদের রাজত্ব | নওগাঁর সাব্বির হোটেলের অস্থির খাসির বিরিয়ানি ও তেহেরী | Best Food Review
সাব্বির হোটেলের বিরিয়ানি ও পোলাও: ৪০ বছরের ঐতিহ্যের গল্প | Best Local Food in Naogaon
দেশী মুরগি ও সাদা পোলাও | নওগাঁর সাব্বির হোটেলের অমৃত স্বাদের তেহেরী
সাব্বির হোটেল নওগাঁ: বিখ্যাত মুরগি-পোলাও এবং খাসির বিরিয়ানির আদি স্বাদ
কেন সাব্বির হোটেলের বিরিয়ানি খেতে দূর থেকে ভিড় করেন ভোজনরসিকরা? | Best Biryani Naogaon
নওগাঁর সাব্বির হোটেলের অস্থির স্বাদের তেহেরী ও বিরিয়ানি | True Story of Sabbir Hotel

দূরদূরান্ত থেকে যে বিরিয়ানি খেতে ভিড় করে ভোজনরসিকরা | Sabbir Hotel & Restaurant | Naogaon#sabbirhotel #naogaon সাব্বির হোটেলের অস্থির স্বাদের দেশী মুরগী আর সাদা পোলাও ❤️ এখানকার খাসির বিরিয়ানিও বেশ জনপ্রিয় Sabbir Hotel Naogaon । সাব্বির হোটেল । নওগাঁর সাব্বির হোটেলের অস্থির স্বাদের তেহেরী ও বোরগ পোলাও VarendraNews# VNews#
শুরুটা ছিল ১৯৭৪ সাল । সাব্বির আনছারীর বাবা ইদ্রিস আনছারী একটি টিনশেডের ঘরে ডাল আর রুটি বিক্রি করতেন। সেই দোতানে সাব্বীর আনছারীর দায়িত্ব ছিল খাবার পরিবেশনের।
১৯৮০ সালে দিকে একদিন এক ব্যবসায়ী তার অনুষ্ঠানের জন্য মোরগ-পোলাও রান্নার অর্ডার দেন তাদের কাছে।
বাবার পরামর্শ নিয়ে সাব্বীর দুই কেজি চালের পোলাও ও ১০টি মুরগি রান্না করেন। রান্না তো হলো, কিন্তু দেখা গেল, খাবারগুলো আর কেউ নিতে আসছে না! সন্ধ্যা পেরিয়ে যায়। চিন্তার ভাঁজ পড়ে কপালে।
এলাকার এক যুবক সন্ধ্যায় রুটি খেতে এসে খান পোলাও ও মুরগির মাংস।
সাব্বীরের সেদিনের রান্না করা খাবার খেয়ে ওই যুবক তৃপ্তির ঢেকুর তোলে। সেই দিন সাব্বীর পোলাও-মাংসের দাম রেখেছিলেন ১৩ টাকা।
পরে ওই যুবক তার কয়েকজন বন্ধু-বান্ধব নিয়ে দোকানে আসেন। সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত প্রায় ৪০ জন সেদিন সাব্বীরের রান্না করা পোলাও-মুরগী খেয়েছিলেন। সকলেই প্রসংসা করেন তার রান্নান।
অণুপ্রাণিত হন সাব্বীর। পরদিন তিন কেজি চালের পোলাও ও ১২টি মুরগি রান্না করেন। সেদিনও সব খাবার শেষ হয়ে যায়।
সেই সময় দোকানটি ছিল খুবই ছোট। সবমিলিয়ে ছয়জন বসতে পারতেন। দিনে দিনে সুনাম বাড়তে থাকায় বাড়তে থাকে খরিদারের চাপ। পরে দোকানে ১২ জনের বসার ব্যবস্থা করেন সাব্বীর আনছারী। তবে তখনো অনেকেই জায়গা না পেয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেন বাইরে।
এভাবে পেড়িয়ে যায় অনেক বছর। দোকানের পরিসর বাড়ে সাব্বীরের। পিছনে আর ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। ওই দোকানের পাশেই গড়ে তোলেন নিজস্ব পাঁচতলা ভবন। সেই পাঁচতলা ভবনের দোতলায় হোটেল, তিন তলায় কমিউনিটি সেন্টার, চার তলায় স্টোররুম আর পাঁচ তলায় চলে রান্নার কাজ। আগে যেখানে টিনশেড দোকান ছিল, সেখানে এখন দই ও মিষ্টি