Sabbir Hotel Naogaon । সাব্বির হোটেল । নওগাঁর সাব্বির হোটেলের অস্থির স্বাদের তেহেরী ও বোরগ পোলাও
Автор: Varendra News
Загружено: 2024-07-06
Просмотров: 3198
VarendraNews# VNews#
শুরুটা ছিল ১৯৭৪ সাল । সাব্বির আনছারীর বাবা ইদ্রিস আনছারী একটি টিনশেডের ঘরে ডাল আর রুটি বিক্রি করতেন। সেই দোতানে সাব্বীর আনছারীর দায়িত্ব ছিল খাবার পরিবেশনের।
১৯৮০ সালে দিকে একদিন এক ব্যবসায়ী তার অনুষ্ঠানের জন্য মোরগ-পোলাও রান্নার অর্ডার দেন তাদের কাছে।
বাবার পরামর্শ নিয়ে সাব্বীর দুই কেজি চালের পোলাও ও ১০টি মুরগি রান্না করেন। রান্না তো হলো, কিন্তু দেখা গেল, খাবারগুলো আর কেউ নিতে আসছে না! সন্ধ্যা পেরিয়ে যায়। চিন্তার ভাঁজ পড়ে কপালে।
এলাকার এক যুবক সন্ধ্যায় রুটি খেতে এসে খান পোলাও ও মুরগির মাংস।
সাব্বীরের সেদিনের রান্না করা খাবার খেয়ে ওই যুবক তৃপ্তির ঢেকুর তোলে। সেই দিন সাব্বীর পোলাও-মাংসের দাম রেখেছিলেন ১৩ টাকা।
পরে ওই যুবক তার কয়েকজন বন্ধু-বান্ধব নিয়ে দোকানে আসেন। সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত প্রায় ৪০ জন সেদিন সাব্বীরের রান্না করা পোলাও-মুরগী খেয়েছিলেন। সকলেই প্রসংসা করেন তার রান্নান।
অণুপ্রাণিত হন সাব্বীর। পরদিন তিন কেজি চালের পোলাও ও ১২টি মুরগি রান্না করেন। সেদিনও সব খাবার শেষ হয়ে যায়।
সেই সময় দোকানটি ছিল খুবই ছোট। সবমিলিয়ে ছয়জন বসতে পারতেন। দিনে দিনে সুনাম বাড়তে থাকায় বাড়তে থাকে খরিদারের চাপ। পরে দোকানে ১২ জনের বসার ব্যবস্থা করেন সাব্বীর আনছারী। তবে তখনো অনেকেই জায়গা না পেয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেন বাইরে।
এভাবে পেড়িয়ে যায় অনেক বছর। দোকানের পরিসর বাড়ে সাব্বীরের। পিছনে আর ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। ওই দোকানের পাশেই গড়ে তোলেন নিজস্ব পাঁচতলা ভবন। সেই পাঁচতলা ভবনের দোতলায় হোটেল, তিন তলায় কমিউনিটি সেন্টার, চার তলায় স্টোররুম আর পাঁচ তলায় চলে রান্নার কাজ। আগে যেখানে টিনশেড দোকান ছিল, সেখানে এখন দই ও মিষ্টি বিক্রি করেন সাব্বির।
Our Website
www.varendranews.com/
Our Youtube Channels
/ varendranews
Our Facebook Page
/ varendra-news-1151827234917567
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео mp4
-
Информация по загрузке: